সন্তানদের দিকে পর্যাপ্ত নজর কি দিচ্ছি?

বাংলা ট্রিবিউন শেখ হাফিজুর রহমান কার্জন প্রকাশিত: ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২২, ১৭:৪৫

করোনাভাইরাসের প্রকোপ শুরু হওয়ার পরে জাতীয়, ও সামাজিক জীবনের সর্বত্র নানা ধরনের সংকট শুরু হয়। প্রধান চেষ্টা ছিল জীবন রক্ষা, স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও অর্থনীতির চাকা সচল রাখা। শিক্ষা, পারিবারিক জীবন-জীবিকা, যোগাযোগ, উৎপাদন, রাজনীতি, পর্যটন, বিচার, ও পুলিশি সেবা– সকল ক্ষেত্রেই নানা ধরন ও মাত্রার সংকট তৈরি হয়েছিল। কিন্তু সবচেয়ে কম গুরুত্ব পেয়েছে স্কুল ও কলেজের শিক্ষার্থীদের শিক্ষা। আরও বেশি নজর এড়িয়ে গেছে শিশু ও কিশোরদের আবেগ, অনুভূতি, চাওয়া-পাওয়া, হতাশা ও প্রত্যাশা। বাবা-মা ও গুরুজনেরা সারাক্ষণ বকাঝকা করেছেন– ‘পড়ো, পড়ো, আর পড়ো, পরীক্ষায় ভালো করতেই হবে, জিপিএ ৫ পেতেই হবে।’


শিশু-কিশোরেরা স্কুলে যেতে পারছে না, বন্ধুদের সঙ্গে মিশতে পারছে না, খেলার মাঠে যেতে পারছে না, করোনার কারণে গৃহবন্দী। এদিকে ঘরের মধ্যে বাবা-মায়ের ঝগড়া, অনেক পরিবারে বাবা পেটাচ্ছেন সন্তানদের মাকে। বাচ্চাদের ওপর পড়ার চাপ, মানসিক চাপ, খেলাধুলার ব্যবস্থা নেই। এত এত স্ট্রেস অনেক বাচ্চা নিতে পারেনি। তার মর্মান্তিক ফলাফল হচ্ছে গত ৮ মাসে ৩ শ’ ৬৪ জন শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা। নানা কারণে শিক্ষার্থীরা আত্মহত্যা করেছেন। প্রধান কয়েকটি কারণ হচ্ছে – প্রেমঘটিত সম্পর্কের টানাপোড়েন, বাবামায়ের প্রতি অভিমান, শিশু-কিশোরদের প্রত্যাশা পূরণ না হওয়া। উদাহরণস্বরূপ বলা যেতে পারে যে, ছেলে মোবাইল ফোন বা মোটরসাইকেল চেয়েছে, বাবা সেটি দিতে পারেননি বলে অভিমান করে ছেলে আত্মহত্যা করে ফেললো।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও