খাটো প্যান্ট—আরামে আছি, ফ্যাশনেও আছি

প্রথম আলো প্রকাশিত: ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২২, ১৭:২২

টানা কয়েকদিনের বৃষ্টিকাদায় কাপড় কাঁদামুক্ত রেখে বাইরে যাওয়াই দুষ্কর। এই সময়ে গুমোট গরমে লম্বা প্যান্টের তুলনায় খাটো প্যান্ট বেছে নেওয়াই ভালো। তবে অবশ্যই অফিস কিংবা আনুষ্ঠানিক কোনো উপলক্ষ বাদ দিয়ে। বাড়িতে তো বটেই, বিকেলে বেড়াতে বা বন্ধুদের আড্ডায় যেতে খাটো প্যান্টই উত্তম। ভ্রমণ বা অবসর কাটাতেও এমন প্যান্টের জুড়ি নেই।


ফ্যাশন হাউস ওটুর প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা আসিফ ইবনে মান্নান বলেন, ‘গরম বা ঝিরিঝিরি বৃষ্টি—এমন আবহাওয়ায় খাটো প্যান্ট বেশ আরামের। তরুণদের মধ্যে তাই থ্রি-কোয়ার্টার বা হাফ প্যান্টের চল বেড়েছে। এটা পরে অনায়াসে সবখানে চলাচল করা যায়। তাই এসব প্যান্টের কাপড়ের পাশাপাশি ডিজাইনে আনা হচ্ছে ভিন্নতা।’


যেমনটা চলছে বাজারে নানা বয়সের জন্য রয়েছে নানা ধরনের নকশা। কাপড়েও আছে বৈচিত্র্য। তবে জিনস এবং সুতির প্যান্ট চলছে ভালো। অনেকটা পাতলা জিনসের কাপড়ে বানানো হচ্ছে হাফ প্যান্ট বা থ্রি-কোয়ার্টার প্যান্ট। কোনো প্যান্টের দুই পাশে দুই পকেট, কোনোটিতে আবার দুটির বেশি। চেন বা বোতামের ব্যবহারেও আছে নতুনত্ব। একটু টাইট ফিটিং প্যান্টই চলছে বেশি। নিচের দিকে এক ইঞ্চি জায়গাজুড়ে কোনোটাতে লাগানো হচ্ছে অন্য রঙের কাপড়। তার সঙ্গে মিলিয়ে দুই পাশের পকেটের কোনায় অল্প করে সেই রং জুড়ে দিয়ে আনা হচ্ছে বৈচিত্র্য। দোকানিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল, উজ্জ্বল রং এখন চলছে বেশি। চেক ছাড়াও এক রঙের প্রতি ঝোঁক বেড়েছে তরুণদের। প্যান্টের সামনের দিকে চেন অথবা স্টিলের বোতাম লাগানো হচ্ছে। গ্যাবার্ডিন কাপড়ের প্যান্ট যেমন বাইরে বেড়ানো বা আড্ডার জন্য উপযুক্ত, তেমনি বাসায় পরার জন্য নরম জার্সির কাপড় বা টি–শার্টের কাপড়ে তৈরি হাফ প্যান্ট উপযুক্ত। বাইরে পরার হাফ প্যান্টের নিচের দিকে অনেকটা ফিটিং করেই বানানো হচ্ছে। ভ্রমণের উপযোগী প্যান্টের মধ্যে আছে অতিরিক্ত পকেট। যেখানে প্রয়োজনীয় সব ধরনের জিনিসই রাখা যাবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও