গর্ভাবস্থায় ঠোঁটের কালো দাগ দূর করার উপায়
শারীরিক পরিবর্তনের পাশাপাশি ঠোঁট শুষ্ক হয়ে যাওয়ার প্রবণতাও দেখা যায়।
গর্ভের বিকাশমান শিশুর চাহিদা মেটাতে এই সময়ের মধ্যে শরীরের অতিরিক্ত তরল এবং রক্ত তৈরি হয়। ত্বক প্রসারিত হওয়ার সাথে সাথে ত্বকের টানভাব আসে এবং আর্দ্রতাও হ্রাস পায়।
টাইমসঅবইন্ডিয়া ডটকম’য়ে প্রকাশিত প্রতিবেদনে ভারতের ‘স্কিনসেল’য়ের প্রতিষ্ঠাতা শিভাম চাকরালা বলেন, “অনেক সময়ে এসবের মাত্রা গর্ভবতী নয় এমন মহিলাদের তুলনায় সর্বোচ্চ ৫০ শতাংশ বেশি হতে পারে।”
এছাড়াও রক্তে শর্করার মাত্রা বৃদ্ধির ফলে বৃক্ক অতিরিক্ত কাজ করতে পারে। ফলে ঘন ঘন প্রস্রাব এবং পানিশূন্যতা দেখা দেয়। ফলে ঠোঁট এবং ত্বক শুষ্ক হতে পারে।
গর্ভাবস্থায় ঠোঁটের কালো দাগ দূর করার উপায় সম্পর্কেও জানান তিনি।
নিরাপদ উপকরণ ব্যবহার
লিপবামে যত উপকরণ কম তত বেশি নিরাপদ। গর্ভাবস্থায় কিছু উপাদান এড়িয়ে চলা উচিত। হাইপোঅ্যালার্জেনিক (অ্যালার্জিক রাসায়নিক ছাড়া) এবং সুগন্ধি-মুক্ত লিপচ্যাপ এবং বাম ব্যবহার করা ভালো।
গর্ভাবস্থায় ঠোঁটের শুষ্কতা কমাতে প্রাকৃতিক উপকরণ রয়েছে এমন লিপবাম লেবেল দেখে কিনে ব্যবহার করা প্রয়োজন।
নারিকেল তেল
এটা প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার এবং উপশমকারক যা পাতলা ঠোঁটের আর্দ্রতা বজায় রাখতে সহায়তা করে। ব্যথানাশক এবং প্রদাহনাশক উপাদান সমৃদ্ধ হওয়াতে এই তেল শুষ্ক ঠোঁটের জন্য উপকারী।