খুশকিকে বিদায় জানান

www.ajkerpatrika.com প্রকাশিত: ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২২, ১৮:৪৫

চুলের দীর্ঘমেয়াদি সমস্যাগুলোর মধ্য়ে খুশকি অন্যতম। শুধু শীতের শুষ্ক আবহাওয়াতেই নয়, ধুলোবালি, দূষণ, মাথার ত্বকের অতিরিক্ত শুষ্কতা বা তৈলাক্ততার ফলে অনেকেই প্রায় সারা বছর খুশকির সমস্যায় ভোগেন। এ জন্য অতিরিক্ত অ্যান্টিড্যানড্রাফ শ্যাম্পু ব্যবহারের কারণে অতিরিক্ত চুল ঝরে যাওয়া, চুল রুক্ষ হয়ে যাওয়াসহ মাথার ত্বকে নানা রকম সংক্রমণ হতে পারে।


খুশকির সমস্যা সমাধানে প্রথমেই এর ধরন সম্পর্কে জানতে হবে। চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. তাওহীদা রহমান ইরিন বলেন, ‘যাঁদের মাথার ত্বক খুব শুষ্ক, তাঁদের খুশকির সমস্যা হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে। এই খুশকি ছোট ছোট, গুঁড়ো গুঁড়ো হয়ে থাকে।’


খুশকি হওয়ার কারণ



  • মাথার ত্বকে ময়েশ্চারাইজারের অভাব।

  • মাথার ত্বক অনেক বেশি তৈলাক্ত হওয়া।

  • মাথার ত্বকে প্রাকৃতিকভাবে তৈরি হওয়া তেল, মৃত কোষ ও ধুলোবালি জমা।

  • চুল রং করা ও ত্বকের অ্যালার্জি।

  • চুল ভালোভাবে পরিষ্কার না করে স্প্রে, জেল ইত্যাদি ব্যবহার করা।

  • শ্যাম্পু করার পর কন্ডিশনার লাগিয়ে তা ঠিকভাবে পরিষ্কার না করা। 


ডা. তাওহীদা রহমান ইরিন জানান, যাঁদের তৈলাক্ত ত্বক, তাঁদের আরেক ধরনের খুশকি হতে পারে—সেটাকে সিবোরিক ডার্মাটাইটিস বলা হয়। সেটি ত্বকের একটি রোগ। এ ধরনের খুশকি দেখতে একটু হলদেটে, ভেজা ভেজা হয়। এই খুশকি শুধু চুলে নয়, ভ্রু, চোখের পাপড়ি, নাকের দুই পাশে, ছেলেদের দাড়িতে, বুকের লোমে হয়ে থাকে। 


নিয়ন্ত্রণ


খুশকি হলে বেশি বেশি শ্যাম্পু করলেই সমস্যার সমাধান হয়ে যায় না; বরং বেশি শ্যাম্পু করার কারণে মাথার ত্বকের তেলগ্রন্থি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। তাতে মাথার ত্বক শুষ্ক হওয়া, চুল পড়ে যাওয়া ও চুল ভেঙে যাওয়ার মতো সমস্যা তৈরি হতে পারে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও