৫১ দেশে শীর্ষ নেতৃত্বে নারী

দেশ রূপান্তর প্রকাশিত: ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২২, ০৯:৪৬

বিশ্ব পরিপ্রেক্ষিতে নারীনেতৃত্ব প্রতিষ্ঠা ও নারীর ক্ষমতায়নের পথ কখনই মসৃণ ছিল না। গণতন্ত্রে ভোটের অধিকার অর্জন থেকে শুরু করে বিভিন্ন পদে অধিষ্ঠিত হওয়া অথবা জাতীয় নেতা হওয়া পর্যন্ত পুরুষশাসিত বৈশ্বিক রাজনীতির মঞ্চের প্রতিটি স্তরে নারীরা লড়াই করে আসছেন। তারপরও বিভিন্ন দেশে সরকার ও রাষ্ট্রপ্রধানের দায়িত্ব পালন করছেন অনেক নারী। সঙ্গে ভাইস প্রেসিডেন্টকে ধরলে  বর্তমানে ৫১টি দেশের শীর্ষ নেতৃত্বে রয়েছেন নারীরা। লিখেছেন নাসরিন শওকত


আধুনিক বিশ্বে নারীর ক্ষমতায়নের প্রথম ভিত রচনা হয় বিশ শতকের মাঝামাঝি সময়ে। সে সময়ে তুভান পিপলস রিপাবলিক বা তুভান প্রজাতন্ত্রে (বর্তমান রাশিয়ান ফেডারেশনভুক্ত) প্রথম নারী রাষ্ট্রপ্রধান বা চেয়ারওম্যান নির্বাচিত হয়েছিলেন খেরটেক আনচিমা-টোকা। তিনিই বিশ্বের প্রথম নির্বাচিত নারী রাষ্ট্রপ্রধান। জাতিসংঘের তথ্যমতে ২০৩০ সালের মধ্যে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের জন্য রাজনীতি ও সমাজজীবনে নারীর সমান অংশগ্রহণ ও নেতৃত্ব অপরিহার্য। পরিসংখ্যান বলছে, বিশ^জুড়ে সিদ্ধান্তগ্রহণের নানা স্তরে নারীর প্রতিনিধিত্ব এখনো কম। প্রতি বছর নারীর ক্ষমতায়নে অংশগ্রহণ বাড়ার হার মাত্র ০ দশমিক ৫২ শতাংশ। এ হার দিয়ে ২০৭৭ সালের আগে শীর্ষ পদে নারী-পুরুষ সমতা আসবে কি-না সন্দেহ। ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের গণনা ও পিউ রিসার্চ সেন্টারের বিশ্লেষণ থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, ১৯৫০ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত ৬৬ বছরে বিশে^র ১৯৬টি দেশের মধ্যে ৭০টি দেশে প্রথম নারী নেতা সরকার বা রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন নারী। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও