![](https://media.priyo.com/img/500x/https://bonikbarta.net/uploads/news_image/news_313402_2.jpg?t=1663040158)
কাঁচামালের মজুদ ফুরিয়ে আসছে বস্ত্র শিল্পে
দেশের শ্রমঘন পোশাক শিল্পের প্রধান কাঁচামাল সুতা ও কাপড়। কাঁচা তুলা আমদানির মাধ্যমে সুতা ও কাপড় উৎপাদন করতে হয় বস্ত্র খাতের স্পিনিং মিলগুলোকে। শিল্পসংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, তুলার মজুদ ফুরিয়ে আসতে শুরু করেছে। যতটুকু আছে তা দিয়ে সর্বোচ্চ আগামী তিন মাস উৎপাদন কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়া সম্ভব হবে।
গত ১১ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর বরাবর একটি চিঠি দিয়েছে বিটিএমএ। সেখানে বর্তমানে কাঁচামালের মজুদ দিয়ে আগামী তিন মাসের উৎপাদন কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়া সম্ভব হতে পারে এমন তথ্য উল্লেখ করেছে সুতা ও কাপড়ের উৎপাদনকারী মিল মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএমএ)।
কাঁচামালের মজুদ ও উৎপাদন প্রসঙ্গে জানতে চাইলে বস্ত্র খাতের অন্যতম প্রতিষ্ঠান মোশাররফ কম্পোজিট টেক্সটাইল মিলস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোশাররফ হোসেন বণিক বার্তাকে বলেন, আমাদের কারখানায় মজুদ খুব বেশি নেই। তুলার বাজারদর বেশি হওয়ায় ব্যয় সক্ষমতায় চাপ তৈরি হচ্ছে। গত চার-পাঁচ বছরে তুলার গড় দাম ছিল পাউন্ডপ্রতি ৯০ সেন্ট। বর্তমানে তুলার দাম ১ ডলার ৫০ সেন্ট। এ প্রেক্ষাপটে কাঁচামালের মজুদ নিয়ে খুব সচেতনভাবে অগ্রসর হতে হচ্ছে। আবার এ মুহূর্তে রফতানির চাহিদাও কিছুটা কম। এ কারণেও তুলার প্রাপ্যতা নিশ্চিত করে রাখছি না।