এবার ফিলিস্তিনি প্রেমের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের যুদ্ধ!

প্রথম আলো মারওয়ান বিশারা প্রকাশিত: ১১ সেপ্টেম্বর ২০২২, ১০:০৯

ইসরায়েল যুদ্ধ করতে ভালোবাসে। এমনকি প্রেমের মতো মানবিক অনুভূতির বিরুদ্ধেও যুদ্ধ করতে তাদের অনীহা নেই। ইসরায়েল শান্তিও ভালোবাসে; তবে কিনা সেটি শুধু ফিলিস্তিনিদের মৌলিক অধিকারের বিকানোর মাধ্যমে। ফিলিস্তিনিদের রোমান্সের ওপর ইসরায়েলের সর্বশেষ উদ্ভট আক্রমণ প্রসঙ্গে যাওয়ার আগে আসুন সংক্ষিপ্তভাবে যুদ্ধের সঙ্গে এই দেশের মর্মান্তিক সম্পর্কের কথা বলি, কারণ এত অল্প সময়ের মধ্যে এতসংখ্যক যুদ্ধ দুনিয়ার আর কোনো দেশ করেনি। অবশ্য আর একটি মাত্র দেশ হয়তো করে থাকতে পারে; সেটি যুক্তরাষ্ট্র।


১৯৪৮ সালে ইসরায়েল নামক রাষ্ট্র গঠনের পর থেকে ইসরায়েল প্রথাগত যুদ্ধ, অসামঞ্জস্যপূর্ণ যুদ্ধ, বিদ্রোহবিরোধী যুদ্ধ, হামলার প্রতিক্রিয়ায় পাল্টা যুদ্ধ—এই সব ধরনের যুদ্ধ মিলিয়ে এক ডজনের বেশি যুদ্ধ করেছে। তারা আরব শহরগুলোতে বোমা হামলা চালিয়েছে ও আরব ভূখণ্ডকে অবরুদ্ধ করেছে। যে দেশগুলো ইসরায়েলকে নিশ্চিহ্ন করার চেষ্টা করেছে বলে ইসরায়েলের মনে হয়েছে, তাদের নিশ্চিহ্ন করতে তারা এমনকি পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের হুমকি দিয়েছে।


এগুলোর বেশির ভাগই ছিল ইসরায়েলের পছন্দের যুদ্ধ, যা ইসরায়েল তার প্রতিবেশীদের সঙ্গে তার চিরস্থায়ী সংঘাতের অংশ হিসেবে দেখতে শুরু করেছিল। নিজের কৌশলগত নীতি অনুসারে ইসরায়েলকে তার নিজের মানদণ্ডে নির্ধারণ করা শান্তি অর্জনের জন্য লাগাতার যুদ্ধ করতে হবে।


ইসরায়েল দর্শনগত জায়গা থেকে মনে করে, শান্তি নয় বরং যুদ্ধই ভূখণ্ডটির দীর্ঘমেয়াদি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারে। এই যুদ্ধপ্রেমী যুক্তিকে সমর্থন করে ইসরায়েলের প্রথম প্রধানমন্ত্রী ডেভিড বেন গুরিয়ন একবার অকপটে বলেছিলেন, সদ্য প্রতিষ্ঠিত ঔপনিবেশিকদের (ইসরায়েলিদের) সঙ্গে যুদ্ধ বাধিয়ে দেওয়ার জন্য যদি একজন আরব নেতাকে ১০ লাখ পাউন্ডও দেওয়া হয়, তাহলে সেটিও সার্থক হবে। তাঁর শীর্ষ জেনারেল মোশে দায়ানও মার্কিন সমর্থন ছাড়াই ইসরায়েলের বিজয় সম্পূর্ণ করার জন্য যুদ্ধের ব্যাপারে ভয়ানক উত্সাহী ছিলেন। তখন থেকেই ইসরায়েল দিন দিন যত শক্তিশালী হয়েছে, যুদ্ধ তার কাছে ততই আকর্ষণীয় হয়ে উঠেছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও