কুশিয়ারার পানিবণ্টন অববাহিকাভিত্তিক নদীব্যবস্থাপনায় মাইলফলক

দেশ রূপান্তর মালিক ফিদা এ খান প্রকাশিত: ১১ সেপ্টেম্বর ২০২২, ০৯:৪৬

মালিক ফিদা এ খান বাংলাদেশ-ভারত যৌথ নদী কমিশনের বিশেষজ্ঞ। বাংলাদেশের জাতীয় নদীরক্ষা কমিশনের (এনআরসিসি) এই সদস্য বর্তমানে সেন্টার ফর এনভায়রনমেন্টাল অ্যান্ড জিওগ্রাফিক ইনফর্মেশন সার্ভিসেস (সিইজিআইএস)-এর নির্বাহী পরিচালক। সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফরে বাংলাদেশ-ভারত ৭টি সমঝোতা স্মারকের অন্যতম কুশিয়ারা নদীর পানিবণ্টন চুক্তি। কুশিয়ারার পানিবণ্টন ও প্রাসঙ্গিক বিষয়গুলো নিয়ে দেশ রূপান্তরের সঙ্গে কথা বলেছেন তিনি। 


মালিক ফিদা এ খান : তিস্তা চুক্তিটা ড্রাফট পর্যায়ে তৈরি হয়ে গিয়েছিল ২০১১ সালে। ইন্ডিয়াতে কেন্দ্রীয় সরকার এবং প্রাদেশিক সরকার আছে। তাদের প্রাদেশিক সরকারের সম্মতি নিয়ে এই ধরনের এগ্রিমেন্টগুলো করা হয়। ১৯৯৬ সালে যখন আমাদের গঙ্গা চুক্তি হয়েছিল, তখন ওয়েস্ট বেঙ্গলে মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন জ্যোতি বসু, তার একটা বিরাট অবদান ছিল। তিস্তা যেহেতু ওয়েস্ট বেঙ্গল বা পশ্চিমবঙ্গের ভেতরে পড়েছে, ফলে এখানে কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে সঙ্গে প্রাদেশিক সরকারেরও একটি স্টেক আছে, মতামত আছে। তবে প্রাদেশিক সরকারকে ইগনোর করে ইচ্ছে করলেই সেন্ট্রাল গভর্নমেন্ট সিগনেচার করতে পারে। আমাদের এখন পর্যন্ত জেআরসি (জয়েন্ট রিভার কমিশন) লেভেলে বৈঠক হয়েছে, সেটা টেকনিক্যাল লেভেলে হোক বা মেম্বার কিংবা সেক্রেটারি বা মন্ত্রী লেভেলে। সব লেভেলে আমরা তিস্তা চুক্তি স্বাক্ষরের কথা বলেছি। আমাদের তিস্তা অববাহিকায় যে কয়েক মিলিয়ন মানুষ আছেন, তাদের সাফারিংসের কথা বলা হয়েছে। এমনকি প্রধানমন্ত্রী যখনই ভারত সফরে গিয়েছেন বা তাদের প্রধানমন্ত্রী যখনই বাংলাদেশ সফরে এসেছেন প্রতিবারই কিন্তু আমাদের প্রধানমন্ত্রী এটার কথা জোরালোভাবে বলেছেন। এবারও, আমাদের প্রধানমন্ত্রী কিন্তু ডিসকাশনে এই তিস্তা চুক্তির কথা বলেছেন। এখন ওদের সেন্ট্রাল গভর্নমেন্ট এবং স্টেট গভর্নমেন্ট আছে তাদের মধ্যে আন্ডারস্ট্যাডিং না হওয়াটাই আমি মনে করি বড় কারণ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও