You have reached your daily news limit

Please log in to continue


অথচ বাংলাদেশের সুপার শপ চলছে উল্টো পথে

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মুদি দোকানের চেয়ে সুপার শপ বা চেইন শপে কম দামে পণ্য মিললেও দেশে ‘ভালো মানের নামে’ উল্টো বাড়তি টাকা গুণতে হচ্ছে ক্রেতাদের।

ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর বলছে, সুপার শপগুলোর ‘অতিমুনাফার’ কারণে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে খোলা বাজারেও। বিষয়টি নিয়ন্ত্রণে ‘হস্তক্ষেপ’ করা হবে বলেও জানিয়েছে রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানটি।

সম্প্রতি বিভিন্ন সুপার শপের বিপণন কেন্দ্র পরিদর্শন করে অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা নিত্য প্রয়োজনীয় বিভিন্ন পণ্যে ১৮ থেকে ২৯ শতাংশ পর্যন্ত মুনাফার নজির পান।

অন্যদিকে সাধারণ দোকানে মোড়কে লেখা দামের চেয়ে কিছু কম রাখতে পারেন দোকানি। কিন্তু সুপার শপে একই কোম্পানির পণ্য সর্বোচ্চ খুচরা মূল্যেই বিক্রি হয়। তার উপর যোগ হয় মূল্য সংযোজন কর বা ভ্যাট।

দেশের সুপার শপগুলোতে ‘নানা কৌশলে’ পণ্যের মূল্য ‘বাড়িয়ে দেওয়া’ নিয়ে সম্প্রতি শুরু হয়েছে আলোচনা।

এ ধরনের বিপণিগুলোয় অতিরিক্ত মূল্যের পেছনে মধ্যস্বত্বভোগী বা ‘ভেন্ডরদের’ ভূমিকার কথা বলছেন কনজ্যুমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ- ক্যাবের অনলাইন সাময়িকী ভোক্তা কণ্ঠের সম্পাদক কাজী আব্দুল হান্নান।

তিনি বলেন, পাইকারি বাজার থেকে সরাসরি না কিনে সুপার শপগুলো ‘ভেন্ডরদের’ হাতে পণ্য সরবরাহের দায়িত্ব দেওয়ায় তারাও একটি মুনাফা করছে, যার বোঝা চাপছে ক্রেতার ঘাড়ে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন