কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

শেখ হাসিনার ভারত সফর: বিএনপির কটূক্তি শুধুই ব্যর্থ প্রলাপ

বিডি নিউজ ২৪ সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত প্রকাশিত: ১০ সেপ্টেম্বর ২০২২, ২২:২৫

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফর নিয়ে শুরু থেকেই ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের চেষ্টা করেছে বিএনপি। সফরের আগে থেকেই বিভিন্ন রকম কটূক্তি করতে শুরু করে তারা। এরই ধারাবাহিকতায় সম্প্রতি বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর দাবি করেছেন যে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতকে মোকাবিলা করতে পারছেন না। এমনকি ইসলামপন্থী-রাজনীতির ছদ্মবেশে থাকা বাংলাদেশের উগ্রবাদী অংশটিও প্রতিবারই প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফর নিয়ে নোংরা খেলায় মেতে ওঠে। তাদের মূল টার্গেটই হলো– প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হেয় প্রতিপন্ন করা এবং তাকে জনগণের সামনে ছোট করে উপস্থাপন করা, যাতে নিজেদের দুর্বলতাগুলো ঢাকা পড়ে। কিন্তু তাদের এই সুপরিকল্পিত অপপ্রচারগুলো পুরোটাই ফাঁকা আওয়াজ, পুরোপুরি অন্তঃসারশূন্য।


বিএনপি ও তার মিত্র মৌলবাদী দলগুলো কেন এজেন্ডা সেট করে প্রধানমন্ত্রীর প্রতিটি ভারত সফরের সময়ই প্রোপাগান্ডা ছড়াতে ব্যস্ত হয়ে পড়ে? আসুন সেই কারণটি একবার খুঁজে দেখি। ঘটনার উৎস অনুসন্ধান করতে, আসুন মির্জা ফখরুলের কাছেই জানতে চাই যে, তার দলের নেত্রী ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া ভারত সফরে কী অর্জন করেছিলেন? উত্তরটা খুব সহজ, কিন্তু মির্জা ফখরুলরা এই প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবেন না বা দেবেন না। কারণ তার নেত্রী খালেদা জিয়া দু-বারে দশ বছর সরকারে থাকলেও ভারতের কাছ থেকে কোনো কিছুই আদায় করতে পারেননি। খালেদা জিয়ার দুই মেয়াদে তার দিল্লি সফরের সময় তাৎপর্যপূর্ণ একটি চুক্তিও স্বাক্ষরিত হয়নি, বাংলাদেশের মানুষ কিছুই পায়নি।


অথচ, ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশের স্বাধীনতার পরপরই, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার সাড়ে তিন বছরের শাসনামলে ভারতের সাথে আটটি চুক্তি স্বাক্ষর করেন। তারপর ১৯৭৫ সালের ১৫ অগাস্ট বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারের নির্মমভাবে হত্যার পর দেশে উগ্রবাদ-মৌলবাদ-সন্ত্রাসবাদের উত্থান ঘটে। দীর্ঘ দুই দশক ঘাতক চক্র ও স্বৈরশাসকদের কালো থাবায় বিক্ষত হতে থাকে বাংলাদেশ। দেশের সার্বিক পরিস্থিতি নষ্ট হয়ে যাওয়ায় প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারতের সাথেও দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক তলানিতে পৌঁছায়। পরবর্তীতে বিভিন্ন তথ্য-প্রমাণ ও নথির মাধ্যমে প্রকাশ হয়ে পড়ে যে, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যার অন্যতম ক্রীড়নকের ভূমিকা পালন করেছেন তৎকালীন উপ-সেনাপ্রধান জেনারেল জিয়াউর রহমান। তিনি রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখলের পর খুনিদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন বলে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ছিলেন। প্রথমে ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারিতে সহায়তা এবং পরে সেই অধ্যাদেশকে আইনে পরিণত করে জিয়া বঙ্গবন্ধুর খুনিদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও