![](https://media.priyo.com/img/500x/https%3A%2F%2Fimages.prothomalo.com%2Fprothomalo-bangla%252F2022-09%252Fe000508b-9bbf-4bb8-9c81-8cf2f122cd6e%252FQueen_Elizabeth.jpg%3Fauto%3Dformat%252Ccompress%26format%3Dwebp%26w%3D300%26dpr%3D1.0)
আধুনিক গণতন্ত্রে একজন রানি হয়ে উঠেছিলেন তিনি
‘সব ঘড়ি বন্ধ করে দাও, সব টেলিফোনের তার কেটে দাও,’ ডব্লিউ এইচ অডেনের ‘ফিউনারেল ব্লুজ’ কবিতার শুরুর লাইনটা এ মুহূর্তের জন্য প্রাসঙ্গিক মনে হচ্ছে। আপনার পছন্দ হোক আর না হোক, তাঁর চলে যাওয়ার দিনটি শোকের। সেই শোকের কালো দিনটিতে জনজীবনের বেশির ভাগ অংশই থেমে যাবে; অনুষ্ঠান সম্প্রচারকারীরা তাদের সময়সূচি স্থগিত করে তাঁর রাষ্ট্রীয় অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া নিয়ে ব্যস্ত হবে।
ব্রিটিশ ইতিহাসে দীর্ঘতম রাজত্ব করা রানির মৃত্যু নিশ্চিতভাবেই জাতির জীবনে একটি উল্লেখযোগ্য এবং অস্থির মুহূর্ত হিসেবে বিবেচিত হবে। বিশেষ করে একটি অর্থনৈতিক সংকট মাথাচাড়া দেওয়ার মুহূর্তে যখন একজন নতুন প্রধানমন্ত্রী দায়িত্ব নিলেন, সেই গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার মধ্যে রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের চলে যাওয়ার ঘটনা আরও গুরুত্ব বহন করছে।