কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


আকবর আলি খান নিজ বলয়ে ছিলেন অপ্রতিদ্বন্দ্বী

ড. আকবর আলি খান ছিলেন বহুমাত্রিক প্রতিভার অধিকারী। তিনি ইতিহাসের সেরা ছাত্র হিসেবে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন। পাকিস্তানভিত্তিক প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মাধ্যমে নিযুক্তি পান পাকিস্তান সিভিল সার্ভিসে। মুক্তিযুদ্ধের সূচনা থেকে ছিলেন এর সংগঠক ও স্থানীয় পর্যায়ের নেতা। অংশ নিয়েছেন মুজিবনগর সরকার পরিচালনায়। স্বাধীনতার পর উপসচিব হিসেবে পদায়ন ছিল সচিবালয়ে। একপর্যায়ে লিয়েন নিয়ে কিছুদিন শিক্ষকতা করেছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে। আবার ফিরেছেন মূল স্রোতধারায়। বৃত্তি নিয়ে কানাডায় গিয়ে পিএইচডি করেছেন উন্নয়ন অর্থনীতিতে। দেশে ফিরে সিভিল সার্ভিসের বিভিন্ন স্তরে কাজ করেছেন। দীর্ঘকাল ছিলেন অর্থ সচিব।

পরিশেষে সরকারের সর্বোচ্চ পদ মন্ত্রিপরিষদ সচিব হিসেবে পদোন্নতি পান। অবসরের পর বাংলাদেশের পক্ষে বিকল্প নির্বাহী পরিচালক হিসেবে দুই বছর নিয়োজিত ছিলেন বিশ্বব্যাংকে। দেশের এক উত্তাল সময়ে ২০০৬-এর শেষদিকে গঠিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা নিযুক্ত হন। সাধ্যমতো সব প্রচেষ্টা চালিয়েছেন একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্যে। তবে পরিবেশ ছিল বৈরী। তাই এর ব্যর্থতার শরিকদার না হয়ে সরকার থেকে বেরিয়ে আসেন তার কয়েকজন সহকর্মীসহ। ড. ফখরুদ্দীন আহমদের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে দেশের আইনকানুন বিধিবিধান সময়োপযোগী করার সুপারিশ দিতে নিযুক্ত হন রেগুলেটরি রিফর্মস কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবে। সে সরকারের মেয়াদান্তে পরবর্তী সরকার কমিটিকে অনেকটা অগ্রাহ্য করতে শুরু করলে তিনি নিজেই যবনিকাপাত টানেন এ অধ্যায়ের। অবশ্য সরকারি দায়িত্ব থেকে অবসর গ্রহণের পরই তিনি ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে শিক্ষকতা ও গবেষণাকাজে নিয়োজিত ছিলেন যতটা সম্ভব।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন