কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

রানির মৃত্যু : শোকের ছায়ার পাশে নির্মম ইতিহাসও

ঢাকা পোষ্ট যুক্তরাজ্য / ইংল্যান্ড প্রকাশিত: ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২২, ১৮:১১

যুক্তরাজ্যের রাজ সিংহাসনে সবচেয়ে দীর্ঘকাল আসীন রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের মৃত্যুতে শোকের ছায়া পড়েছে বিশ্বজুড়ে, সেই সঙ্গে এ মৃত্যু আরও একবার উস্কে দিয়েছে ব্রিটেনের আড়াইশ’ বছরের উপনিবেশ আমলের নির্মম ইতিহাস।


রানিকে সেই আমলের শেষ প্রভু হিসেবে চিহ্নিত করে ব্রিটেনের রাজপরিবারের চাঁছাছোলা সমালোচনা করছেন দেশটির ঔপনিবেশিক আমলে নির্মম নির্যাতনের শিকার ও বাস্তুচ্যুত হতে বাধ্য হওয়া লোকজনের বংশধররা। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তাদের ক্ষোভ ও আক্ষেপপূর্ণ বিভিন্ন প্রতিক্রিয়া ভাইরালও হয়েছে ইতোমধ্যে।


যুক্তরাষ্ট্রের উত্তরপূর্বাঞ্চলীয় অঙ্গরাজ্য পেনসিলভেনিয়ার কার্নেগি মেলন বিশ্ববিদ্যালয়ে সেকেন্ড ল্যাঙ্গুয়েজ অ্যাকুইজিশন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক উজু আনিয়া রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের মৃত্যুর পর এক টুইটবার্তায় বলেন, ‘রানির মৃত্যুতে অবজ্ঞা ছাড়া আর কিছু আমার জানানোর নেই। বাবা এবং মা— উভয় দিক থেকেই আমি সেসব পরিবারের উত্তরাধিকার যারা ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক আমলে গণহত্যার শিকার হয়েছে এবং বাস্তুচ্যুত হতে বাধ্য হয়েছে। আমার যেসব আত্মীয়-স্বজন এখনও বেঁচে আছেন, তারা সেই ক্ষত বয়ে বেড়াচ্ছেন। আমি প্রতিদিনই প্রার্থনা করি, তাদের সেই মানসিক যন্ত্রণা যেন দূর হয়।.’


সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টুইটারে তার এই টুইট শেয়ার হয়েছে ১০ হাজারেরও বেশি বার এবং প্রায় ৩৮ হাজার টুইটার ব্যবহারকারী তার টুইটে ‘লাইক’ দিয়েছেন।


মার্কিন সংবাদমাধ্যম এনবিসিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ৪৬ বছর বয়স্ক আনিয়া জানান, তার মায়ের জন্ম ক্যারিবিয়ান দ্বীপরাষ্ট্র ত্রিনিদাদ অ্যান্ড টোবাগোতে এবং বাবার জন্ম নাইজেরিয়ায়। পড়াশোনার সূত্রে তারা নিজ নিজ দেশ থেকে ইংল্যান্ডে এসেছিলেন। সেখানেই তাদের পরিচয় ও বিয়ে হয় তাদের। বিয়ের পর তারা নাইজেরিয়ায় ফিরে যান।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও