কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

২৫১১ কোটির বিজ্ঞান শিক্ষার প্রকল্পে পদে পদে অনিয়ম

সমকাল প্রকাশিত: ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২২, ০৮:৪০

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন ২ হাজার ৫১১ কোটি টাকার 'সরকারি কলেজসমূহে বিজ্ঞান শিক্ষার সুযোগ সম্প্রসারণ প্রকল্পে' চলছে ব্যাপক অনিয়ম। প্রকল্পের মেয়াদ গত জুনে শেষ হলেও কাজ বাকি রয়েছে এখনও প্রায় ৭৮ শতাংশ। এখন পর্যন্ত নির্মাণাধীন ২০০টি ভবনের একটিও হস্তান্তর করা সম্ভব হয়নি। তবে নতুন ভবনের জন্য আসবাবসহ প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কেনাকাটা থেমে নেই। এসব কিনতে গিয়ে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির আশ্রয় নিচ্ছেন প্রকল্প-সংশ্নিষ্টরা।


সম্প্রতি সরকারি ক্রয় নীতিমালা (পিপিআর) লঙ্ঘন করে প্রথম ৬ জনকে বাদ দিয়ে আসবাব সরবরাহের কাজ দেওয়া হয়েছে সপ্তম এবং চতুর্থ দরদাতাকে। আসবাব প্রস্তুতকারী দেশের বড় নামিদামি প্রতিষ্ঠান সর্বনিম্ন দরদাতা হওয়ার পরও তাদের কাজ দেওয়া হয়নি। এই দুই দরপত্রে সরকারের গচ্চা গেছে প্রায় এক কোটি টাকা। তবে প্রথম সর্বনিম্ন দরদাতা থেকে কার্যাদেশ পাওয়া প্রতিষ্ঠানের দরের পার্থক্য প্রায় দুই কোটি টাকা।


বিজ্ঞান শিক্ষার এই প্রকল্পের অধীনে এ বছরের ২৪ মার্চ কলেজের আসবাব সরবরাহের দরপত্র আহ্বান করা হয়। ২৭ এপ্রিল দরপত্র উন্মুক্ত করা হয়। এতে প্রায় ২ কোটি ৩১ লাখ টাকা দিয়ে প্রথম দরদাতা প্রতিষ্ঠান হয় প্রমিক্সো লিমিটেড। ২ কোটি ৯১ লাখ টাকায় দ্বিতীয় দরদাতা প্রতিষ্ঠান হয় পারটেক্স ফার্নিচার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। ২ কোটি ৯৮ লাখ টাকা দিয়ে তৃতীয় দরদাতা প্রতিষ্ঠান হয় আখতার ফার্নিশার্স লিমিটেড। আর ৩ কোটি ৪৮ লাখে চতুর্থ দরদাতা প্রতিষ্ঠান হয় হাতিল কমপ্লেক্স লিমিটেড। গত ২৯ জুন চতুর্থ দরদাতা প্রতিষ্ঠানকেই কার্যাদেশ দেওয়া হয়।


এর আগে গত বছরের শেষ দিকে আসবাব সরবরাহের আরেকটি দরপত্র আহ্বান করা হয়েছিল। গত বছরের ১৮ নভেম্বর দরপত্র উন্মুক্ত করা হলে প্রথম দরদাতা প্রতিষ্ঠান হয় ডিজাইনটেক ইন্টেরিয়র অ্যান্ড ফার্নিশার্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। তারা দর দেয় ১ কোটি ৩৬ লাখ টাকা। প্রমিক্সো লিমিটেড এক কোটি ৬২ লাখ টাকা দর দিয়ে দ্বিতীয় দরদাতা প্রতিষ্ঠান হয়। ১ কোটি ৭৯ লাখ টাকা দর দিয়ে তৃতীয় দরদাতা প্রতিষ্ঠান হয় আরএফএল প্লাস্টিকস লিমিটেড। অটবি লিমিটেড ১ কোটি ৮০ লাখ টাকা দর দিয়ে চতুর্থ দরদাতা হয়। কম্পিউটার ওয়ার্ল্ড বিডি ১ কোটি ৯২ লাখ টাকা দর দিয়ে পঞ্চম হয়। ১ কোটি ৯৫ লাখ টাকা দর দিয়ে ষষ্ঠ হয় অরনেট প্লাস। দুই কোটি ১৪ লাখ টাকা দর দিয়ে সপ্তম হয় হাতিল কমপ্লেক্স লিমিটেড। কিন্তু সপ্তম দরদাতাকে কার্যাদেশ দেওয়া হয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও