কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

দুই মাসে ১২ ঘণ্টার কাজ, আয় দুই লাখ টাকা

কালের কণ্ঠ প্রকাশিত: ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২২, ১২:১২

ছোটবেলা থেকেই
ছোটবেলা থেকেই তানজিম শাহ কবিরের কম্পিউটারের প্রতি আগ্রহ। নিজে থেকেই কম্পিউটারে নানা কাজ করার চেষ্টা করত। পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ার সময় প্রথম প্রগ্রামিং শুরু করে। এতটুকু বয়সেই তৃণব পাইথন, সি প্রগ্রামিংয়ের অনেকটাই শিখেছে। তৃণব জানায়, ‘নিজে নিজে চেষ্টা করতাম। স্কুলের মিজান স্যারের কাছে সি প্রগ্রামিং শিখেছি। ’ কোনো কিছু নিয়ে অনরবত লেগে থাকা যেন তার স্বভাব। সে কথাই শোনা গেল তার বাবা হুমায়ুন কবিরের মুখে, ‘ও ছোটবেলা থেকেই বিভিন্ন ডিভাইস নিয়ে কাজ করতে পছন্দ করে। বিভিন্ন ডিভাইস জানতে, বুঝতে চেষ্টা করে। নিজেই খুলে ফেলে আবার ঠিকঠাক সংযুক্ত করে ফেলে। ’
 
বাবা-মা বড় অনুপ্রেরণা
‘বাবা কম্পিউটার রুমে তালা দিয়ে রাখেন। যখন-তখন কাজ করতে পারি না। খানিকটা মন খারাপ হলেও ভালোই লাগে। তাঁরা তো আমার ভালোর জন্যই সব করছেন’, বলে তৃণব। তৃণবের বাবা হুমায়ুন কবির চাকরি করেছেন দীর্ঘদিন। এখন ব্যবসা করেন। মা নিগার সুলতানা শিক্ষকতা করছেন। ছোট ভাই তাহমিদ শাহ কবির, বাবা-মাকে নিয়ে তৃণব নোয়াখালীর মাইজদীতে থাকে।


কাজ তার ইথিক্যাল হ্যাকিং নিয়ে
তৃণব কাজ করে ইথিক্যাল হ্যাকিং বা নৈতিক হ্যাকিং নিয়ে। এককথায় এরা ভালো হ্যাকার। এরা অন্যের সিস্টেমে অনুমতি নিয়ে ঢুকে ত্রুটি খুঁজে বের করে তা ঠিক করে দেয়। হ্যাকিং দুই প্রকার—হোয়াইট হ্যাট হ্যাকার বা ইথিক্যাল হ্যাকার এবং ব্ল্যাক হ্যাট হ্যাকার বা ম্যালিসিয়াস হ্যাকার। ম্যালিসিয়াস হ্যাকাররা কোনো দেশ, কম্পানি কিংবা প্রতিষ্ঠানের সিস্টেমের রুল এবং সিকিউরিটি ভেঙে ফেলে এবং মূল সিস্টেমের ক্ষতিসাধন করে। এই ক্ষতি থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য প্রয়োজন হয় ইথিক্যাল হ্যাকারদের। মোটকথা সাইবার সিকিউরিটি নিশ্চিত করতে ইথিক্যাল হ্যাকারদের বিকল্প নেই। তৃণব জানায়, ‘দেশের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সাইবার সিকিউরিটি নিশ্চিতে ইথিক্যাল হ্যাকারদের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। অনলাইন মার্কেট প্লেসেও তাদের কাজের কোনো কমতি নেই। ’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও