আমাদের কর্মজীবী মহিলা হোস্টেল

www.ajkerpatrika.com প্রকাশিত: ৩১ আগস্ট ২০২২, ১৮:৫৯

কারও চোখে অবলম্বন, কারও চোখে ধূসর তার স্মৃতি। শহরে বসবাসের একমাত্র ঠিকানা অনেকের। এগুলো ঘিরে প্রচুর স্মৃতি যেমন আছে, তেমনি আছে বিস্তর অভিযোগ। তারপরও কর্মজীবী মহিলা হোস্টেলগুলো নারীদের এক দারুণ ঠিকানা।  



বিয়ের বয়স হওয়ার আগেই বিয়ে ও বিচ্ছেদ দুটোই হয়েছিল তানিয়া আক্তারের। মাদকাসক্ত স্বামীর নির্যাতন সইতে না পেরে মাত্র ১৭ বছর বয়সে ফিরেছিলেন বাবার বাড়িতে। কিন্তু সেখানেও মেলেনি স্বস্তি। পরিবারে নরক যন্ত্রণার মধ্যে থেকেই স্নাতক শেষ করে বেসরকারি একটি প্রতিষ্ঠানে চাকরিও পেয়ে যান। ২০১৭ সালে ওঠেন রাজধানীর নীলক্ষেতের কর্মজীবী মহিলা হোস্টেলে। এরপর থেকে দুজন রুমমেটের সঙ্গে সেখানেই আছেন তানিয়া। রুমের সঙ্গে লাগোয়া ছোট্ট বারান্দায় তিনজন মিলে ফুল আর সবজির বাগান করেছেন।



তানিয়ার মতোই প্রায় ৫০০ নারী থাকেন রাজধানীর নীলক্ষেতের বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব কর্মজীবী মহিলা হোস্টেলে। মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তরের অধীনে পরিচালিত হয় এই হোস্টেল। নামে কর্মজীবী হলেও হোস্টেলের সব বাসিন্দাই কর্মজীবী নন। অনেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের পাট চুকিয়ে এখানে আশ্রয় নিয়ে দিচ্ছেন চাকরির পরীক্ষা।হোস্টেলের বাসিন্দা তামান্না স্বর্ণা নামের এক তরুণী বলছিলেন, ‘পড়াশোনা শেষ। বাড়িতে গেলে বিয়ে নিয়ে ঘ্যানঘ্যানানি শুনতে হয়। এর চেয়ে ভালো এখানে থেকে বিসিএসের জন্য পড়ছি।’ তামান্না জানান, দেড় বছর ধরে নিজের বাড়িতে যান না তিনি। হোস্টেলটাই এখন তাঁর বাসা, বাসিন্দারা পরিবারের সদস্য।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও