হাড়ে যেসব কারণে ব্যথা হয়ে থাকে

দৈনিক আমাদের সময় প্রকাশিত: ৩১ আগস্ট ২০২২, ১০:৫১

হাড়ে ব্যথা অতিসাধারণ সমস্যা, বিশেষ করে মাঝবয়সী বা তার বেশি বয়সের নারী-পুরুষের জন্য। কারণ বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শরীরেরও অনেক পরিবর্তন হয়। শারীরিক পরিশ্রম কমে যাওয়ায় মাংসপেশির আকার ও হাড়ের ঘনত্ব কমে আসে। এতে হাতে বারবার আঘাত লাগার প্রবণতা দেখা দেয় এবং হাড় ভেঙে যায়। যদি হাড়ের ঘনত্ব কমে যাওয়ায় বা আঘাতে ব্যথা হতে থাকে, তবে তা এক ধরনের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। হাড়ে সংক্রমণ, রক্ত চলাচলে প্রতিবন্ধকতা বা ক্যানসারের কারণে হাড়ে ব্যথা হতে পারে। এসব ক্ষেত্রে দ্রুত চিকিৎসার প্রয়োজন হয়। যদি হাড়ের ব্যথার কোনো কারণ খুঁজে না পান, তাহলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হোন এবং ব্যথার কারণ বের করুন।


উপসর্গ : লক্ষণীয় উপসর্গ হলো- বসে থাকলে বা নড়াচড়া করলে অস্বস্তি লাগে। অন্যান্য উপসর্গ নির্ভর করে ব্যথার নির্দিষ্ট কারণগুলোর ওপর। ইনজুরির ক্ষেত্রে- যে হাড়ে ব্যথা হয়, সেখানে আরও কিছু উপসর্গ থাকে। যেমন- স্থানটি ফুলে যাওয়া, দৃশ্যমান ভাঙা বা অঙ্গবিকৃতি, আঘাতের স্থানে কট করে শব্দ হওয়া ইত্যাদি। খনিজের ঘাটটিতে হাড়ের ব্যথার সঙ্গে মাংসপেশি ও টিস্যুতে ব্যথা করে, ঘুমের সমস্যা হয়, পেশি কামড়ায়, অবসাদ ও দুর্বল লাগে। অস্টিওপরোসিসে পিঠে ব্যথা করে, রোগী ন্যুয়ে থাকে, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ওজন কমে যায়। ছড়িয়ে পড়া বা মেটাস্টাটিক ক্যানসারে বিস্তৃত উপসর্গ থাকে, যা নির্ভর করে ক্যানসারটি কোথায় হয়েছে তার ওপর। এক্ষেত্রে মাথাব্যথা, বুকব্যথা, হাড় ভেঙে যাওয়া, খিঁচুনি, মাথা ঘোরা, জন্ডিস, ছোট ছোট শ্বাস ফেলা, পেট ফুলে যাওয়া ইত্যাদি উপসর্গ থাকে। হাড়ের ক্যানসারে হাড় ভাঙা বেড়ে যায়, ত্বকের নিচে পি- অনুভূত হয়, টিউমারটি নার্ভে চাপ দিলে অসাড় বা ঝিনঝিন অনুভূতি হয়। হাড়ে রক্ত সরবরাহ কমে গেলে জয়েন্টে ব্যথা হয়, জয়েন্ট কাজ করে না, জয়েন্ট দুর্বল হয়ে যায়। ইনফেকশন হলে স্থানটি লাল হয়ে যায়, ফুলে যায়, গরম হয়ে যায়। অঙ্গ নড়াচড়া করতে সমস্যা হয়, বমিবমি ভাব হয়, ক্ষুধামন্দা দেখা দেয়। লিউকেমিয়ায় শরীর অবসন্ন হয়ে পড়ে, ত্বক ফ্যাকাশে হয়, রোগী ছোট ছোট শ্বাস নেয়, রাতে ঘেমে যায় ও হঠাৎ ওজন কমে যায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও