কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ককসাক্স বা টেলবোনে ব্যথা কেন হয়?

মেরুদণ্ডের একদম শেষ হাড় বা টেইলবোন। চিকিৎসার পরিভাষায় একে ককসাক্স বলা হয়ে থাকে। কোমড়ের ওপরের অংশে চাপ বেশি পড়লে, অনেক্ষণ ধরে কাজ করার পর উঠে দাঁড়ালে এই হাড়ে ব্যথা হতে পারে। ব্যথা না হলেও অনেক সময়ে এই হাড়ে জ্বালাভাবও অনুভব হতে পারে।

এই ব্যথা হওয়া বা জ্বালাভাবকে কক্সিডাইনিয়া বলে। এই কক্সিডাইনিয়া বেশিরভাগ মানুষের মধ্যেই খুব স্বাভাবিক বিষয় এবং অনেক সময়ই নিজে থেকে ঠিক হয়ে যায়। অনেকেরই কক্সিডাইনিয়ার ফলে বেশি মাত্রায় ব্যথা অনুভব হয়। বসতে বা দাঁড়াতে সমস্যা হয়। তবে, এটা যে কক্সিডাইনিয়ার জন্যই হয় তা অনেকেই বুঝতে পারেন না। কক্সিডাইনিয়ার ব্যথা কিনা তা বোঝার আগে কক্সিডাইনিয়া কেন হয় সেটা জানতে হবে। ডাঃ সুদীপ্ত মুখার্জি ভারতের শীর্ষস্থানীয় অর্থোপেডিকদের মধ্যে একজন। তিনি বলেছেন কী কী কারণে ককসাক্সে ব্যথা হতে পারে।

-কেউ যদি নিজের পশ্চাদদেশের ওপর হয়ে পড়ে যান, তা হলেই টেলবোনে চোট লাগে। এতে ব্যথা শুরু হয়। -গর্ভাবস্থায় ককসিক্সে ব্যথা পেতে পারেন। নর্মালে বাচ্চা প্রসবের সময়ে বা সি-সেকশনের সময়ে টেলবোনের হাড় সরে যেতে পারে। তখন যথাযথ চিকিৎসা না হলে মোবিলিটি তথা হাঁটা, চলা, বসায় বেশ সমস্যার সৃষ্টি হয়। - দীর্ঘক্ষণ একভাবে বসে থাকলে ককসিক্সের পেশিগুলির ক্ষতি হয়। চলাফেরার অভাবে ক্রমশ দুর্বল হতে থাকে পেশি। ফলে শুরু হয় যন্ত্রণা। - বেশি ওজনের জন্য চাপ পড়ে স্যাক্রাম ও ককসিক্সে। দুটি মিলিয়ে যন্ত্রণা তীব্রতর হতে পারে। ডা. সুদীপ্ত মুখোপাধ্যায় আরো বলেন, ককসিক্সের সমস্যা যে সবসময়ে একই জায়গায় থাকবে থাকবে তা নয়। বয়স্কদের ক্ষেত্রে বা যাদের হাড় দুর্বল তাদের যদি ককসিক্সে সমস্যা থাকে তা হলে পুরো মেরুদণ্ড পরীক্ষা করানো উচিত। বয়স্কদের ক্ষেত্রে অনেক সময় পড়ে যাওয়ার জন্য টেলবোনে চোটের পাশাপাশি স্পাইনাল ফ্র্যাকচার হওয়ার সম্ভাবনা থেকে যায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন