You have reached your daily news limit

Please log in to continue


চাল, আটা- কিসে নেই নাভিশ্বাস!

চাল, আটা ছাড়া বাঙালির প্রতিদিনের খাবারের কথা ভাবাই যায় না; যে কারণে এ দুই প্রধান পণ্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় সাপ্তাহিক ছুটির দিনের বাজারে নাভিশ্বাস ঠেকছে বেশির ভাগের।

তবে সরকারি সংস্থাগুলোর তৎপরতায় গত এক সপ্তাহে ডিম-মুরগি, কাঁচামরিচসহ বেশ কিছু পণ্যের দাম কমেছে।

গত ১০ দিনে চালের দাম বেড়েছে কেজিতে অন্তত ৫ টাকা; প্রতিকেজি মোটা ও মাঝারি মানের চাল বিক্রি হচ্ছে রেকর্ড ৫৭ থেকে ৬০ টাকায়। আর মিনিকেট ও নাজিরশাইল নামের সরু চাল কিনতে গুনতে হচ্ছে ৭৫ থেকে ৮০ টাকা।

পাইকারি ও খুচরা ব্যবসায়ীরা বলছেন, তেলের দাম বাড়ার পর থেকেই চালের দাম দিনকে দিন বেড়েই চলছে। দাম বেড়ে যাওয়ার চাপে বেচাবিক্রিও অনেক কমে গেছে।

রাজধানীর বড়বাগ এলাকার মুদি দোকানি পলাশ আহমেদ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “এখন মোটা চালের মধ্যে বিআর আটাশের চেয়ে পাইজামের দাম বেশি। হিসাবে প্রতিকেজি পাইজাম ৬০ টাকার বেশি দামে বিক্রি করতে হয়।

“কিন্তু আমরা এখন ৬০ টাকা করে বিক্রি করছি। সরু চাল বিক্রি হচ্ছে প্রতিকেজি ৭৫ টাকায়, ভালো মানের সরু চাল ৮০ টাকায়।”

চালের বিকল্প পণ্য আটার দামও ঊর্ধ্বমুখী বলে জানালেন তিনি।

“দুই কেজি ওজনের প্যাকেট আটা এখন ১১৫ টাকা, খোলা আটা প্রতিকেজি ৫০ টাকা করে। তবে গত সপ্তাহের চেয়ে ডিমের দাম আরও কমেছে। এখন প্রতিডজন ডিম বিক্রি হচ্ছে আগের মতোই ১২০ টাকায়,” যোগ করেন তিনি।

ওই এলাকার আল রাজ্জাক মুদি দোকানে এদিন বেশ কয়েকজন ক্রেতাকে আধা কেজি আটা ও আধা কেজি ময়দার প্যাকেট নিতে দেখা গেল। অথচ সাধারণ ক্রেতারা এক কেজি করেই চাল-আটা কিনে আসছিলেন। নিত্যপণ্যের দামের উল্লম্ফনে অনেকের যে এখন পেট ভরাই কঠিন ঠেকছে!

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন