কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সেই শিক্ষক দম্পতির কিডনি-ফুসফুসে জমাট রক্ত

গাজীপুরে প্রাইভেট কারের ভেতরে শিক্ষক দম্পতির মৃত্যুর প্রকৃত কারণ নিশ্চিত হতে নমুনা রাসায়নিক পরীক্ষার জন্য ঢাকায় পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) ল্যাবে পাঠানো হয়েছে। তাদের মরদেহের ফুসফুস ও কিডনিতে জমাট রক্ত পাওয়া গেছে।

শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজের ফরেনসিক বিভাগের প্রধান মো. শাফি মোহাইমেন জানান, বৃহস্পতিবার (১৮ আগস্ট) বিকেলে মরদেহ দুটির ময়নাতদন্ত সম্পন্ন করা হয়েছে। এ সময় দুইজনের ফুসফুস ও কিডনিতে প্রায় একই রকম লক্ষণ পাওয়া গেছে। তাদের প্রত্যেকের ফুসফুস ও কিডনিতে জমাট রক্ত পাওয়া গেছে। এটা সাধারণত খাবারে বিষক্রিয়া কিংবা অন্য কোনো কারণেও হতে পারে। তাই তাদের মৃত্যুর প্রকৃত কারণ নিশ্চিত হতে রাসায়নিক পরীক্ষার জন্য নমুনা ঢাকাস্থ সিআইডি ল্যাবে পাঠানো হয়েছে।


এর আগে বৃহস্পতিবার ভোরে টঙ্গীর শহীদ স্মৃতি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক একেএম জিয়াউর রহমান ও তার স্ত্রী আমজাদ আলী সরকার বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মোসাম্মৎ মাহমুদা আক্তার জলির মরদেহ গাজীপুর মহানগরের গাছার দক্ষিণ খাইলকুরের বগারটেক এলাকায় দাঁড়িয়ে থাকা তাদের প্রাইভেট কারের ভেতর থেকে উদ্ধার করা হয়।
 
শিক্ষক দম্পতির ছেলে একেএম তৌসিফুর রহমান মিরাজ সাংবাদিকদের জানান, গাছা থানার কামারজুরি এলাকার নিজ বাড়ি থেকে বুধবার (১৭ আগস্ট) সকালে একই প্রাইভেট কারে শিক্ষক দম্পতি তাদের স্কুলের উদ্দেশ্যে বের হন। স্কুল শেষে সন্ধ্যা ৬টা ২০ মিনিটে বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা হন। কিন্তু এরপর থেকে তাদের কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না। স্বজনরা রাতভর খোঁজাখুঁজি করেও কোনো সন্ধান পায়নি। ভোর রাতের দিকে গাজীপুর মহানগরের গাছা থানার দক্ষিণ খাইলকুর বগার টেক এলাকায় দাঁড়িয়ে থাকা তাদের গাড়ির ভেতর চালকের আসনে প্রধান শিক্ষক ও পাশের আসনেই তার স্ত্রীর নিথর দেহ দেখতে পেয়ে এলাকাবাসী পুলিশে খবর দেয়। তাদের প্রথমে বোর্ডবাজার এলাকার তায়রুন্নেছা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও পরে উত্তরার অপর একটি হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। পরে পুলিশ তাদের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন