জীবন্ত জাদুঘর হেগরা

দেশ রূপান্তর প্রকাশিত: ১৭ আগস্ট ২০২২, ০৯:২৮

সৌদির ঐতিহাসিক অঞ্চল মদিনার প্রাচীন শহর আলউলা। ইউনেস্কোর বিশ্বঐতিহ্যে স্থান পাওয়া হেগরার অবস্থান এই শহরেই। জীবন্ত এই জাদুঘরে নাবাতিয়ান সভ্যতার রহস্য লুকিয়ে রয়েছে। কেমন ছিল দুইশো বছরের প্রাচীন এই সভ্যতা। লিখেছেন নাসরিন শওকত


প্রাচীন শহর আলউলা


 সৌদি আরবের উত্তর-পশ্চিমের শহর আলউলা। মদিনা শহর থেকে ৪শ’ কিলোমিটার দূরের আরব উপদ্বীপের প্রাচীন শহর এটি। উর্বর মাটি ও প্রচুর পানি সরবরাহ থাকা এক মরূদ্যানের পাদদেশে আলউলার অবস্থান। ২৯ হাজার ২৬১ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের শহরটি খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।


আলউলা শহরের চারপাশ ঘিরে রয়েছে অসংখ্য পাহাড়। প্রাচীন গ্রিস ও রোমের মতোই অনেক প্রাচীন সভ্যতাও আছে শহরটিতে। চারপাশের আকাশছোঁয়া পাহাড়গুলো যেন দেয়াল হয়ে আলউলা শহরকে ঘিরে রেখেছে। শহরটির যেদিকে তাকানো যায় কেবলই ঘন সবুজ উপত্যকা। এই উপত্যকাই সম্ভবত এক সময় বেদুইনপল্লী ছিল। প্রকৃতি যেন পরম মমতায় আলউলাকে নির্মাণ করেছে। এর শান্ত মরূদ্যানের বুকে সার বেঁধে দাঁড়িয়ে থাকা খেজুর গাছের পান্না সবুজ সৌন্দর্য যে কাউকে বাকরুদ্ধ করে দেবে। আলউলা শহরের এক একটি স্তর যেন মানব ইতিহাস ও ঐতিহ্যের নিদর্শনে গড়া। গুহার গোলকধাঁধা আর বিশাল সব পাথরে খোদাই করা ঘরবাড়ি ও ইটের ভবন দুপাশে গাদাগাদি করে দাঁড়িয়ে আছে। শিলালিপি আঁকা লাল পাথরের পুরনো এই শহর প্রাচীন রহস্যময় ঐতিহ্যের সাক্ষী।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও