You have reached your daily news limit

Please log in to continue


নব্বই দশকের নায়িকারা

বাংলাদেশি চলচ্চিত্রে দশকের পর দশক অনেক নায়িকার আবির্ভাব ঘটেছে। তাদের কেউ স্থায়ী আসন গড়েছেন, আবার কেউ হারিয়ে গেছেন।

নব্বই দশকে যে নায়িকারা আলোচিত ছিলেন, তাদের অনেকেই এখন চলচ্চিত্র থেকে দূরে। দূরে থাকা সেসব গ্ল্যামারাস নায়িকাদের নিয়ে এই ফিচার।

শাবনূর

নব্বই দশকের অন্যতম জনপ্রিয় ও ব্যস্ত নায়িকা শাবনূর। দীর্ঘ সময় তিনি ঢাকার সিনেমায় রাজত্ব করেছেন। প্রখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক এহতেশাম পরিচালিত 'চাঁদনী রাতে' সিনেমার মাধ্যমে পথচলা শুরু শাবনূরের।

সালমান শাহর নায়িকা হিসেবে আলোচিত ছিলেন তিনি। শাবনূরকে বলা হয় নব্বই দশক থেকে এ পর্যন্ত সবচেয়ে জনপ্রিয় নায়িকা। সিনেমা থেকে দূরে থাকা শাবনূর বর্তমানে অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী।

পপি

টানা ২০ বছর ঢাকাই সিনেমায় নায়িকা হিসেবে সরব ছিলেন পপি। ৩ বার পেয়েছেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। আমার ঘর আমার বেহেশত তার ক্যারিয়ারের ব্যবসাসফল সিনেমাগুলোর একটি।

এক সময় সিনেমা নিয়ে প্রচুর ব্যস্ত থাকা এই নায়িকা এখন অনেকটাই নীরবে চলচ্চিত্র জগত ছেড়ে দিয়ে সংসার করছেন। ক্যারিয়ারের শেষ দিকের একাধিক সিনেমার শুটিং শেষ না করেই ইতি টানেন ঢালিউড থেকে।

শাবনাজ

নব্বই দশকের আরেকজন আলোচিত ঢাকাই সিনেমার নায়িকা শাবনাজ। 'চাঁদনী' সিনেমা দিয়ে তার সিনেমা জগতে প্রবেশ। নব্বই দশকের শুরুর দিকে আলোচিত ও ব্যবসাসফল সিনেমা ছিল 'চাঁদনী'।

এরপর শাবনাজ অনেক সিনেমায় নায়িকা হিসেবে অভিনয় করেছেন। সালমান শাহর সঙ্গেও তিনি বেশ কয়েকটি সিনেমায় অভিনয় করেছিলেন সে সময়। সফল নায়িকা শাবনাজ এখন দূরে আছেন সিনেমা থেকে।

সিমলা

'ম্যাডাম ফুলি' সিনেমায় অভিনয় করে সাড়া জাগানো নায়িকা সিমলার ক্যারিয়ারেও রয়েছে অনেকগুলো হিট সিনেমা। জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রাপ্ত নায়িকা সিমলাও এখন দূরে রূপালি পর্দা থেকে।

এক বছর আগে অবশ্য হিন্দি সিনেমায় তার অভিনয়ের খবর শোনা গিয়েছিল। কিন্তু ঢালিউডপাড়ায় তার উপস্থিতি নেই সেভাবে।

তামান্না

'ভন্ড' সিনেমার নায়িকা হিসেবে আলোচিত হন তামান্না। তার অভিষেক হয় 'ত্যাজ্য' সিনেমা দিয়ে। এছাড়া নায়ক রিয়াজের বিপরীতে 'পাগল তোর জন্য রে' সিনেমায় অভিনয় করেও জনপ্রিয়তা পান। 

তবে অনেকদিন ধরেই সিনেমা থেকে দূরে আছেন এই নায়িকা। বর্তমানে তিনি সুইডেন প্রবাসী।

জনা

ঢাকাই সিনেমা থেকে দূরে আছেন আরেক গ্ল্যামারাস কন্যা জনা। বেশ কয়েকটি সিনেমায় পরপর অভিনয় করেছিলেন তিনি। তার অভিনীত কয়েকটি সিনেমার মধ্যে আছে-ডাক্তার বাড়ি, হৃদয়ের বাঁশি,মন ছুঁয়েছে মন, বিয়ের লগন, জন্ম।

'হৃদয়ের বাঁশি' সিনেমা দিয়ে অভিষেক হয়েছিল তার। প্রথম সিনেমার নায়ক ছিলেন শাকিল খান। অনেকদিন ধরেই জনা যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী।

ইরিন জামান

ইরিন জামান নায়িকা মৌসুমীর ছোট বোন। একক নায়িকা হিসেবে বেশ কয়েকটি সিনেমার নায়িকা হিসেবে ঢালিউডের পর্দায় সরব ছিলেন একসময়। তার অভিনীত প্রথম সিনেমা 'অনন্ত ভালোবাসা'। এই সিনেমায় তার নায়ক ছিলেন শাকিব খান।

হৃদয় আমার নাম, মেহের নেগার, সোনার ময়না পাখি, উল্টা পাল্টা, শ্রেষ্ঠ সন্তান তার উল্লেখযোগ্য সিনেমা। দীর্ঘ দিন ধরে তিনিও যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন