কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

চোরাপথে বছরে ৭৩ হাজার কোটি টাকার স্বর্ণ আসছে

সমকাল প্রকাশিত: ১৪ আগস্ট ২০২২, ১৮:১৮

বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস) দাবি করেছে- জল, স্থল ও আকাশপথ ব্যবহার করে প্রতিদিন কমপক্ষে ২০০ কোটি টাকার স্বর্ণের অলংকার ও বার চোরাচালানের মাধ্যমে দেশে আসছে। বছরে যার পরিমাণ দাঁড়ায় ৭৩ হাজার কোটি টাকা। পুরোটাই অর্থ পাচারের মাধ্যমে পরিশোধ হয়। চলমান ডলার সংকট কাটাতে স্বর্ণের চোরাচালান ও পাচার বন্ধে সরকারের উদ্যোগ দাবি করেছে সংগঠনটি।


শনিবার বাজুস আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন সংগঠনটির স্ট্যান্ডিং কমিটি অন অ্যান্টি স্মাগলিং অ্যান্ড ল এনফোর্সমেন্টের চেয়ারম্যান এনামুল হক খান দোলন। জুয়েলারি শিল্পের সমস্যা সমাধান এবং অর্থ পাচার ও চোরাচালান বন্ধে কাস্টমসসহ সব আইন-প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর জোরালো অভিযানের দাবিতে রাজধানীর বসুন্ধরা শপিং কমপ্লেক্সে সংগঠনের প্রধান কার্যালয়ে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।



এনামুল হক খান বলেন, স্বর্ণ চোরাকারবারিদের চিহ্নিত করতে বাজুসকে সম্পৃক্ত করে সরকারি মনিটরিং সেল গঠন করতে হবে। চোরাকারবারি দমনে আইন সংশোধন করে আরও কঠোর আইন করতে হবে। এ ছাড়া ব্যাগেজ রুলের আওতায় স্বর্ণবার ও অলংকার আনার সুবিধার অপব্যবহারের কারণে ডলারের বাজারে প্রভাব মূল্যায়নে বাংলাদেশ ব্যাংক এবং জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) যৌথ সমীক্ষার প্রস্তাব করেন তিনি। তিনি বলেন, চোরাচালানের মাধ্যমে বাংলাদেশে আসা স্বর্ণের সিংহভাগই অন্য দেশে পাচার হয়ে যায়। অর্থাৎ বাংলাদেশকে চোরাকারবারিরা স্বর্ণ চোরাচালানের নিরাপদ রুট হিসেবে ব্যবহার করছে।


বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস) দাবি করেছে- জল, স্থল ও আকাশপথ ব্যবহার করে প্রতিদিন কমপক্ষে ২০০ কোটি টাকার স্বর্ণের অলংকার ও বার চোরাচালানের মাধ্যমে দেশে আসছে। বছরে যার পরিমাণ দাঁড়ায় ৭৩ হাজার কোটি টাকা। পুরোটাই অর্থ পাচারের মাধ্যমে পরিশোধ হয়। চলমান ডলার সংকট কাটাতে স্বর্ণের চোরাচালান ও পাচার বন্ধে সরকারের উদ্যোগ দাবি করেছে সংগঠনটি।


শনিবার বাজুস আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন সংগঠনটির স্ট্যান্ডিং কমিটি অন অ্যান্টি স্মাগলিং অ্যান্ড ল এনফোর্সমেন্টের চেয়ারম্যান এনামুল হক খান দোলন। জুয়েলারি শিল্পের সমস্যা সমাধান এবং অর্থ পাচার ও চোরাচালান বন্ধে কাস্টমসসহ সব আইন-প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর জোরালো অভিযানের দাবিতে রাজধানীর বসুন্ধরা শপিং কমপ্লেক্সে সংগঠনের প্রধান কার্যালয়ে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।



এনামুল হক খান বলেন, স্বর্ণ চোরাকারবারিদের চিহ্নিত করতে বাজুসকে সম্পৃক্ত করে সরকারি মনিটরিং সেল গঠন করতে হবে। চোরাকারবারি দমনে আইন সংশোধন করে আরও কঠোর আইন করতে হবে। এ ছাড়া ব্যাগেজ রুলের আওতায় স্বর্ণবার ও অলংকার আনার সুবিধার অপব্যবহারের কারণে ডলারের বাজারে প্রভাব মূল্যায়নে বাংলাদেশ ব্যাংক এবং জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) যৌথ সমীক্ষার প্রস্তাব করেন তিনি। তিনি বলেন, চোরাচালানের মাধ্যমে বাংলাদেশে আসা স্বর্ণের সিংহভাগই অন্য দেশে পাচার হয়ে যায়। অর্থাৎ বাংলাদেশকে চোরাকারবারিরা স্বর্ণ চোরাচালানের নিরাপদ রুট হিসেবে ব্যবহার করছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও