কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


কাদেরের বক্তব্যে দ্বিমত শরিক দলের নেতাদের

বিএনপি-জামায়াত নেতৃত্বাধীন সরকারকে মোকাবিলার জন্য ২০০৫ সালে অসাম্প্রদায়িক রাজনৈতিক দলগুলোকে নিয়ে ১৪-দলীয় জোট গঠন করেছিল আওয়ামী লীগ। ২০০৮ সাল থেকে টানা তিনটি জাতীয় নির্বাচনে জোটগতভাবেই ভোট করেছে শরিক দলগুলো। প্রথম দুই দফায় মন্ত্রিসভায় ঠাঁই দিলেও সর্বশেষ একাদশ জাতীয় নির্বাচনের পর শরিক দলের নেতাদের বাদ দিয়েই সরকার পরিচালনা করছে আওয়ামী লীগ। এ নিয়ে শরিকদের মধ্যে চাপা অসন্তোষ রয়েছে। এ ছাড়া জোটের রাজনীতিতে গুরুত্ব না দেওয়ার কারণেও আওয়ামী লীগের ওপর ক্ষুব্ধ শরিক দলের নেতারা।


সেই ক্ষোভের আগুনে নতুন করে ঘি ঢেলেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। ১৪-দলীয় জোট প্রসঙ্গে তিনি বলেছেন, এই জোট কেবলই নির্বাচনী জোট। এখানে আদর্শিক কোনো ব্যাপার নেই। তাঁর এমন বক্তব্যে দ্বিমত প্রকাশ করেছেন জোটভুক্ত দলের নেতারা।


জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানোর প্রতিবাদে সম্প্রতি প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করেছে বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলসহ (জাসদ-ইনু) ১৪-দলীয় জোটভুক্ত কয়েকটি দল। সেই কর্মসূচিতে শরিক দলের নেতারা কঠোর ভাষায় সরকারের সমালোচনাও করেছেন।


গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আওয়ামী লীগের এক জরুরি সভায় জোটের শরিকদের কর্মসূচি নিয়ে ওবায়দুল কাদেরকে প্রশ্ন করেন সাংবাদিকেরা।

এর জবাবে কাদের বলেন, ‘জোটের শরিকদের দলগতভাবে কর্মসূচি দেওয়ার অধিকার আছে। তারা করতে চাইলে করবে। এটা তো কোনো কথা না।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের জোট তো নির্বাচনী। সেটা তো কৌশলগত জোট। সেখানে আদর্শের কোনো বিষয় নেই। তাহলে জাতীয় পার্টির সঙ্গে আমরা কেন জোট করেছি? এসব ব্যাপার তো ভাবতে হবে।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন