কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

সামনে গণতন্ত্র মঞ্চ, পেছনে বিএনপি, অদৃশ্যে অন্যরা

www.ajkerpatrika.com মমতাজউদ্দীন পাটোয়ারী প্রকাশিত: ১২ আগস্ট ২০২২, ১১:৩১

৮ আগস্ট ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে গণতন্ত্র মঞ্চ নামে একটি জোটের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়া হয়। এই জোটের সদস্য দলগুলো হচ্ছে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি), নাগরিক ঐক্য, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, গণসংহতি আন্দোলন, গণ অধিকার পরিষদ, ভাসানী অনুসারী পরিষদ ও রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। বেশ কয়েক মাস ধরেই বিএনপিসহ নতুন জোটের নেতারা বর্তমান সরকারকে উৎখাতে ‘গণতন্ত্র মঞ্চ’ নামের একটি জোট গঠনের কথা বারবার গণমাধ্যমে উচ্চারণ করে আসছিলেন। তখন থেকেই সবাই অপেক্ষায়—কবে গণতন্ত্রের মঞ্চে আসীন হবেন আমাদের পরিচিত কয়েকজন রাজনৈতিক নেতা, যাঁদের কেউ কেউ নানা দলে নানা জোটে থেকে রাজনীতি করেছেন, কেউ কেউ আবার সংসদে গেছেন, সরকার অনুগত বিরোধীদলীয় নেতাও হয়েছেন। তবে গণতন্ত্র মঞ্চটি হালের নতুন কোনো সংস্থা নয়।



২০১৩ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি জাতীয় প্রেসক্লাবে বাংলাদেশ ডেমোক্রেটিক কাউন্সিল আয়োজিত ‘ভাষা আন্দোলনের প্রেক্ষাপট ও আজকের বাংলাদেশ’ শীর্ষক আলোচনা সভায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির তৎকালীন সদস্য মওদুদ আহমদ শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চের নেতৃত্বে যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবিতে পরিচালিত আন্দোলনের বিরুদ্ধে সমালোচনা করে বলেছিলেন, ‘গণতন্ত্র, আইনের শাসন, বিচার বিভাগের স্বাধীনতাকে সুসংহত করতে রাজধানীসহ দেশের জেলা ও উপজেলায় গণতন্ত্র মঞ্চ তৈরি করা হবে।


’ পরদিন গণজাগরণ মঞ্চ থেকে মওদুদ আহমদের ওই সমালোচনার তীব্র প্রতিবাদ করে বলা হয়, ‘তাদের ওটা গণতন্ত্র মঞ্চ নয়, বরং রাজাকার মঞ্চ হবে।’ সে সময় দেশে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নিয়ে একদিকে তরুণ প্রজন্মের সিংহভাগ অংশ গণজাগরণ মঞ্চ নামে একটি আন্দোলন দেশব্যাপী ছড়িয়ে দিতে সক্ষম হয়েছিল। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক, সামাজিক সংগঠন এবং বিভিন্ন গোষ্ঠী ওই আন্দোলনে একাত্মতা প্রকাশ করে মানবতাবিরোধী অপরাধীদের ফাঁসির দাবির পক্ষে আন্দোলন সোচ্চার হতে থাকে। এমনকি সরকারও গণজাগরণ মঞ্চের দাবি পূরণ করতে গিয়ে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের আইনের অসম্পূর্ণতা সংশোধন করে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও