কিভাবে সামলানো উচিৎ বিষন্নতায় আক্রান্ত বন্ধুকে?

কালের কণ্ঠ প্রকাশিত: ১১ আগস্ট ২০২২, ২০:১২

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, আনুমানিক ২৮০ মিলিয়ন মানুষ হতাশার সঙ্গে লড়াই করে। তাই এটিকে সারা বিশ্বের অন্যতম প্রধান রোগ বলে স্বিকৃতি দেওয়া হয়েছে। বিষণ্ণতা ভুক্তভোগীকে সব কিছু থেকে বিচ্ছিন্ন এবং অপ্রতিরোধ্য পরিস্থিতির মধ্যে ফেলে পারে। আপনার সমর্থন একজনের মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যার প্রভাব কমাতে বিশেষ সাহায্য করবে।


এ জন্য বিষণ্ণ ব্যক্তিকে কী বলতে হবে আর কী বলা যাবে না তা জানা প্রয়োজন।


কোনো বন্ধু যদি আপনাকে বলে, সে বিষণ্ণতার সঙ্গে লড়াই করছে বা তার কঠিন সময় কাটছে, এ সময় আপনার কী বলা উচিত তা জানা থাকা প্রয়োজন। আমরা নিঃসন্দেহে আমাদের বন্ধুদের এবং পরিবারের পাশে থাকতে চাই। যাতে তারা তাদের কঠিন সময়ে আমাদের ওপর আস্থা রাখে; কিন্তু কখনো কখনো বলার জন্য সঠিক শব্দ বা উপযুক্ত পরামর্শ খুঁজে পাওয়া কঠিন হতে পারে।  


এমন পরিস্থিতিতে আমরা ভুল কথা বলতে চাই না বা আমাদের কথায় অনিচ্ছাকৃতভাবে কাউকে বিরক্ত বা কষ্ট দিতে চাই না। কী বলতে হবে তা শেখা মানসিক স্বাস্থ্য সম্পর্কে একটি অর্থপূর্ণ কথোপকথনে সহায়ক হতে পারে। যারা বিষণ্ণায় ভুগছে এটা তাদের বুঝতে সাহায্য করতে পারে যে তারা একা নন।


এটা মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে হতাশা নিয়ে সবার অভিজ্ঞতা এক নয়, এবং বিষণ্ণতায় আক্রান্ত কাউকে বলার জন্য উপযুক্ত শব্দ খুঁজে পাওয়া প্রায়শই তাদের পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করে। নিচে ডা. চৌধুরী এবং ডা. হোগানব্রুয়েনের পরামর্শকে শুরুতে ব্যবহার করতে পারেন, তবে আপনার বন্ধুর প্রয়োজনীয় সহায়তা পেতে আপনার একজন বিশ্বস্ত প্রাপ্তবয়স্কের সাহায্যের প্রয়োজন হতে পারে।


আপনি যদি কোনো বন্ধু বা প্রিয়জনের সম্পর্কে চিন্তিত হন, বা সংকটে থাকা কারো সম্পর্কে জানেন, তবে আপনার উচিত একজন বিশ্বস্ত প্রাপ্তবয়স্কের সঙ্গে কথা বলা এবং সাহায্য তালিকাভুক্ত করা।  


এ সম্পর্কে ড. চৌধুরী বলেছেন, 'যদি আপনি কারো নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তিত হন, তাহলে অবশ্যই একজন বিশ্বস্ত প্রাপ্তবয়স্কের কাছে যাওয়ার এবং আরো সাহায্য নেওয়ার সময় এসেছে। এমনকি যদি এর অর্থ বন্ধুর আস্থা ভঙ্গ করা হয় তবুও তা করা উচিত ৷' 'এ পরিস্থিতিতে তাদের নিরাপত্তা বা অন্য কারো নিরাপত্তার মূল্য নেই। '

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও