![](https://media.priyo.com/img/500x/https%3A%2F%2Fcdn.banglatribune.net%2Fcontents%2Fcache%2Fimages%2F1100x617x1%2Fuploads%2Fmedia%2F2022%2F08%2F09%2Fc56984dca64ca175ad94460c82afe07e-5f2ef3d4b1968-892b5a9858ec2a444ea8b5dfaa6631cf.jpg%3Fjadewits_media_id%3D806540)
দেশীয় গ্যাস কোম্পানিগুলো পাচ্ছে আরও অনুসন্ধান ও উত্তোলনের দায়িত্ব
দেশীয় উৎপাদন বৃদ্ধি করে জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে একগুচ্ছ পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার। এই পরিকল্পনার আওতায় দেশীয় গ্যাস কোম্পানিগুলোকে আরও বেশি অনুসন্ধান ও উত্তোলনের দায়িত্ব দেওয়া হচ্ছে। বিশ্বব্যাপী জ্বালানি সংকটের মধ্যে দেশের অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে জ্বালানি সংস্থানের ওপর জোর দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে বিশ্বের অন্য দেশে যখন জ্বালানি সংকট চলছে তখন বাংলাদেশে জ্বালানি সংকট মোকাবিলায় সাশ্রয়ের নানা উদ্যোগের পাশাপাশি বিদ্যুৎ খাতের মতোই জ্বালানি খাতের কাজের অগ্রগতি বাড়াতে চায় সরকার। এজন্য আলাদা আলাদাভাবেই জ্বালানি খাতের প্রতিষ্ঠানগুলোর চলমান প্রকল্প ও কাজের অগ্রগতির বিষয়ে জোর দেওয়া হচ্ছে। আগের চেয়ে অনেক বেশি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে যাতে করে প্রকল্পগুলোর কাজ দ্রুত এগিয়ে যায়। এমন এক পরিস্থিতিতে আজ ৯ আগস্ট (মঙ্গলবার) বাংলাদেশে পালিত হতে যাচ্ছে জাতীয় জ্বালানি নিরাপত্তা দিবস।
ইতিহাস
১৯৭৫ সালের ৯ আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বহুজাতিক কোম্পানি শেল ওয়েলের কাছ থেকে তিতাস, রশিদপুর, হবিগঞ্জ, বাখরাবাদ এবং কৈলাসটিলা গ্যাস ক্ষেত্র কিনে নেন। ওই সময়ে ৪ দশমিক ৫ মিলিয়ন পাউন্ডে গ্যাসক্ষেত্রগুলো কিনে রাষ্ট্রীয় মালিকানা প্রতিষ্ঠা করেন তিনি। দেশের জ্বালানি নিরাপত্তায় বঙ্গবন্ধুর এই দূরদর্শিতাকে স্মরণে রাখতে প্রতিবছর এই দিনে জাতীয় জ্বালানি নিরাপত্তা দিবস পালন করা হয়।
২০০৯ সালে আওয়ামী সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর জ্বালানির সাশ্রয়ী ব্যবহারের লক্ষ্যে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ২০১০ সালে ৯ আগস্টকে জাতীয় জ্বালানি নিরাপত্তা দিবস হিসেবে ঘোষণা করে।