কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

এবার চালের বাজারে অস্থিরতা

ঢাকা টাইমস প্রকাশিত: ০৯ আগস্ট ২০২২, ০৭:৪৭

জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধির দুদিনের মাথায় অস্থির হয়ে উঠেছে দেশের চালের বাজার। মিলগেট থেকে শুরু করে খুচরা বাজার পর্যন্ত প্রতি কেজি চালের দাম বেড়েছে ৪ টাকা পর্যন্ত। প্রতি ৫০ কেজির বস্তায় পাইকারি পর্যায়ে দাম বেড়েছে অন্তত ২০০ থেকে ২৫০ টাকা। খুচরা বাজারে পরিস্থিতি আরো ভয়াবহ। কারণ হিসেবে জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির প্রভাবে পরিবহন খরচ বৃদ্ধি পাওয়া ও সিন্ডিকেটকেই দুষছেন সংশ্লিষ্টরা। একইসঙ্গে, চালের পর্যাপ্ত মজুদ থাকলেও কৃত্রিম সংকট তৈরি করে বাজারে দাম বাড়ানোর অভিযোগ রয়েছে অসাধু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে। ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) থেকে পাওয়া পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত এক বছরে চালের দাম ৭.০৩ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে। এছাড়া চালের সংকট যাতে সৃষ্টি না হয় সে জন্য সরকার চাল আমদানির অনুমতি দিলেও তেমন সাড়া দেননি ব্যবসায়ীরা।


এদিকে হঠাৎ চালের বাজারে কারা কেনো দাম বাড়াচ্ছে তা খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানিয়েছেন কৃষি, খাদ্য ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্ট মন্ত্রীরা। আর বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ‘জ্বালানি তেল, গণপরিবহনের ভাড়া বৃদ্ধির ফলে মধ্যবিত্ত, নিম্নমধ্যত্তি ও নিম্নবিত্তের এখন ত্রাহি দশা। এ অবস্থায় চালের দাম বাড়লে মানুষের খাদ্যঝুঁকি আরো বাড়বে। দুর্দশার শেষ থাকবে না। এখনই চালের বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকারকে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে।’


অন্যদিকে চালের বাজার হঠাৎ অস্থির হওয়ার পেছনে পুরনো সিন্ডিকেটকেই দায়ী করছেন ব্যবসায়ীরা। এই সিন্ডিকেট আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে জানিয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ার দাবিও তুলেছেন তারা। সম্প্রতি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে জমা দেয়া একটি গোয়েন্দা সংস্থার গোপন প্রতিবদেনেও চালের বাজারে শক্তিশালী সিন্ডিকেটের কথা উল্লেখ করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার সুপারিশ করা হয়েছে। গতকাল রাজধানীর খুচরা বাজার ঘুরে দেখা গেছে, সরু চাল (মিনিকেট, নাজিরশাইল) ৭৬-৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। মাঝারি চাল (পাইজাম ও লতা) বিক্রি হচ্ছে ৫৭ টাকা থেকে ৬৩ টাকা আর মোটা চাল (স্বর্ণা, চায়না ও ইরি) চাল বিক্রি হচ্ছিলো ৫১ থেকে ৫৫ টাকা।


 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও