চলন্ত বাসে ডাকাতি-ধর্ষণের পর রতনের নানির বাড়িতে আশ্রয় নেয় ডাকাতেরা

www.ajkerpatrika.com টাঙ্গাইল প্রকাশিত: ০৮ আগস্ট ২০২২, ২১:৫১

কুষ্টিয়া থেকে ছেড়ে আসা ঈগল এক্সপ্রেস পরিবহনের বাসে ডাকাতি ও ধর্ষণের পর সেই ডাকাতদলের কয়েকজন আশ্রয় নিয়েছিল টাঙ্গাইলের মধুপুরের কুড়ালিয়া গ্রামের একটি বাড়িতে। বুধবার ফজরের আজানের আগে তাঁরা সেই বাড়িতে পৌঁছায় এবং সূর্যোদয়ের পর বিদায় নেয়। বাড়িটি ডাকাত দলের অন্যতম সদস্য রতন হোসেনের মায়ের নানির বাড়ি। 



এর আগে, গত সপ্তাহের মঙ্গলবার দিবাগত রাতে বঙ্গবন্ধু সেতু পার হওয়ার পর কুষ্টিয়া থেকে ছেড়ে আসা ঈগল এক্সপ্রেস পরিবহনের বাসটির নিয়ন্ত্রণে নেয় ডাকাতেরা। পরে ডাকাতেরা অস্ত্রের মুখে যাত্রীদের হাত, মুখ, চোখ বেঁধে মোবাইল, টাকা ও মূল্যবান জিনিসপত্র লুট করে। তারপরে ওই বাসে থাকা এক নারীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ করে। চলন্ত অবস্থায় টানা তিন ঘণ্টার বিভীষিকা পর বাসটি বিভিন্ন স্থান ঘুরে টাঙ্গাইল ময়মনসিংহ সড়কের মধুপুর উপজেলার রক্তিপাড়া নামক স্থানে বাসের গতি কমিয়ে ডাকাতরা নেমে যায়। পরে বাসটি দুর্ঘটনার শিকার হয়। 



এ সময় ডাকাত দলের সদস্যরা পালিয়ে গেলেও মাহমুদুর রহমান মুন্না ওরফে রতন কয়েকজনকে নিয়ে মধুপুরের কুড়ালিয়া ইউনিয়নের সিটি ব্রিকসের পাশের একটি বাড়িতে কিছু সময়ের জন্য আশ্রয় নেয়। ওই বাড়িটি রতনের মা বেলী বেগমের নানির বাড়ি। রতনের নানিও বাস করেন পাশের বাড়িতেই। রতনের নানির মা আনোয়ারা বলেন, ‘রতন ৪ / ৫ দিন আগে ফজরের আজানের আগে আমার বাড়িতে আইছাল। কতহন বাদে আবার চইলা গেছে। আমি থাকপারও দেইনাই খাবারও দেই নাই।’ 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও