'টাইর‌্যানি অব মেজরিটি' বনাম সংখ্যালঘু সুরক্ষা

সমকাল শেখ হাফিজুর রহমান কার্জন প্রকাশিত: ০৬ আগস্ট ২০২২, ০৯:০৪

জন স্টুয়ার্ট মিল 'টাইর‌্যানি অব মেজরিটি' এবং এর বিপদের কথা বলেছিলেন। 'টাইর‌্যানি অব মেজরিটি', অর্থাৎ সংখ্যাগরিষ্ঠ নৃতাত্ত্বিক গোষ্ঠী বা ধর্মগোষ্ঠী বা বর্ণগোষ্ঠী তাদের সাম্প্রদায়িক রাজনীতি ও বিভেদের রাষ্ট্রীয় নীতি দিয়ে একটি সমাজের ভারসাম্য নষ্ট করে দিতে পারে। সমাজের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি, স্থিতিশীলতা ও রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলো ভয়াবহ হুমকির মুখে পড়তে পারে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধসহ মানুষের ইতিহাসের নানা সময়ের দুর্বিষহ অভিজ্ঞতার কারণে সংখ্যালঘু সুরক্ষা, বহুত্ববাদী সমাজে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি, রাষ্ট্রীয় নীতি হিসেবে 'সেক্যুলারিজম', মানবাধিকার ও উদার মানবিক বোধ যে কতটা গুরুত্বপূর্ণ, সেটি সারা বিশ্বের বিপুলসংখ্যক মানুষ উপলব্ধি করেছেন।


এই উপলব্ধির কারণে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরপরই বিশ্ব শান্তি রক্ষায় জাতিসংঘ গঠিত হয়েছে। ১৯৪৮ সালের ১০ ডিসেম্বর গৃহীত হয়েছে সর্বজনীন মানবাধিকারের ঘোষণা এবং ১৯৪৯ সালে গৃহীত হয়েছে চার-চারটি আইসিআরসি জেনেভা কনভেনশন। সর্বজনীন মানবাধিকারের ঘোষণা ও চারটি আইসিআরসি জেনেভা কনভেনশন মানবাধিকার (হিউম্যান রাইটস) ও মানবিক (হিউম্যানিটারিয়ান) অধিকারকে সর্বজনীন প্রাতিষ্ঠানিক ভিত্তি দিয়েছে। এতে যুদ্ধের ভয়াবহতা থেকে নিরপরাধ মানুষ, বিদ্যালয়, হাসপাতাল, সিভিল স্থাপনা, তৃতীয় পক্ষ, নারী-শিশু-বৃদ্ধ ও যুদ্ধবন্দিদের সুরক্ষার ব্যাপারে যুদ্ধরত রাষ্ট্র বা পক্ষগুলোর দায় ও আন্তর্জাতিক বাধ্যবাধকতা তৈরি হয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও