পথগুলো আর আমাদের নেই?

www.ajkerpatrika.com ফজলুল কবির প্রকাশিত: ০৫ আগস্ট ২০২২, ২০:১৫

তাঁদের কেউ হয়তো যাচ্ছিলেন প্রিয়জনের কাছে, কেউ কর্মস্থলে, কেউ-বা চিকিৎসা বা অন্য কোনো তাগিদে। আবার কেউ হয়তো বেরিয়েছিলেন সপরিবারে রাজধানী শহর ঘুরে আসতে। ঢাকায় বা নারায়ণগঞ্জে আত্মীয়বাড়ি থেকে কয়টা দিন ঘুরে হয়তো কারও ফেরার কথা ছিল, সাথে নিয়ে আনন্দ-সুর। কিন্তু শেষে কী সুর নিয়ে ফিরলেন তাঁরা? তাঁদের কেউ একা ছিলেন। কারও সঙ্গে ছিল স্ত্রী-সন্তান, মা-বাবা। একেকজন একেক ভাবনায় হয়তো মগ্ন ছিলেন। অনেকটা পথ পাড়ি দেওয়ার ক্লান্তিতে কেউ কেউ ঘুমিয়েও পড়েছিলেন। স্বপ্নও কি দেখছিলেন কেউ কেউ? মাঝে ঘটে যাওয়া দুঃস্বপ্নের চাপে তাঁরা কি কেউ মনে করতে পারবেন সেই স্বপ্নের কথা? 



কুষ্টিয়ার প্রাগপুর থেকে ঈগল এক্সপ্রেস পরিবহনের বাসটি ছেড়েছিল। বাসটি অন্য কোনো পরিবহনেরও হতে পারত। সেই বাস সিরাজগঞ্জের কাছে এসে তিন দফায় যাত্রী তোলে। এমন কত পরিবহনই তো রাস্তা থেকে যাত্রী তোলে। বাসে থাকা যাত্রীরা এর প্রতিবাদও করেন। চালক বা তাঁর সহকারী তা কানে তোলেন না। এ নিয়ে বাহাস হয়, কখনো কখনো খুব বাজে রকম হয়। কিন্তু উভয় পক্ষ একটা সময় থেমে যায়। নতুন যাত্রীকে মেনে নেয়, মেনে নেয় মাঝপথে থেমে থেমে চলার ভবিতব্য। এ এক ধরনের সমঝোতা। এ সমঝোতার গোড়ায় আছে বাস মালিক থেকে বাস-চালক বা অন্য কর্মীদের নির্দিষ্ট হারে বেতন না পাওয়ার বাস্তবতা, আছে তাদের স্বল্প আয়, আছে কম ভাড়ায় দীর্ঘযাত্রার হিসাব-নিকাশ কত কী। কিন্তু সব হিসাব উল্টে দিল গত মঙ্গলবার মধ্যরাত। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও