মৃগীরোগের কারণ কী

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০৫ আগস্ট ২০২২, ১৯:৪৮

এপিলেপসি বা মৃগীরোগ স্নায়ুতন্ত্রের জটিলতাজনিত একটি রোগ। মৃগী আর খিঁচুনি বা কনভালশন এক নয়, তবে মৃগীরোগের একটি উপসর্গ হলো খিঁচুনি।


সুস্থ একজন মানুষ যদি হঠাৎ অস্বাভাবিকভাবে কাঁপতে থাকেন বা খিঁচুনির শিকার হন, চোখ-মুখ উল্টিয়ে হাত-পা ছুড়ে কাতরান অথবা অজ্ঞান হয়ে যান, মুখ দিয়ে ফেনা বা লালা বের হয় অথবা হঠাৎ অস্বাভাবিক আচরণ শুরু করেন, তবে তাঁকে মৃগীরোগী হিসেবে চিহ্নিত করা যায়।


আবার রক্তে ইলেকট্রোলাইটের ভারসাম্যহীনতা, হঠাৎ শর্করা কমে যাওয়া, মাথায় কোনো আঘাত বা টিউমার, মস্তিষ্কে সংক্রমণ বা স্ট্রোক হলে খিঁচুনি হতে পারে। মৃগীরোগীর ক্ষেত্রে অনিয়মিত ওষুধ সেবনেও খিঁচুনি দেখা দিতে পারে। কিন্তু ৭০ শতাংশ ক্ষেত্রে কোনো কারণই জানা যায় না। একে প্রাইমারি এপিলেপসি বা কারণবিহীন মৃগীরোগ বলা হয়। কিছুটা বংশগত কারণও নিহিত।


আর শিশুদের ক্ষেত্রে মস্তিষ্কে সংক্রমণ হলে অথবা জন্মের সময় মাথায় কোনো আঘাত পেলে, অক্সিজেন পেতে দেরি হলে অথবা শিশুর ওজন কম হলে বা সময়ের আগে জন্ম নিলে কখনো কখনো মৃগীরোগ হতে দেখা যায়। সে ক্ষেত্রে শিশুর চোখের পাতা স্থির হয়ে যায় বা একদৃষ্টে চেয়ে থাকে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও