ইঞ্জেকশনের মাধ্যমে মাদকদ্রব্য গ্রহণ এবং ভাস্কুলার জটিলতা

দৈনিক আমাদের সময় প্রকাশিত: ০৫ আগস্ট ২০২২, ১১:৪৪

মাদক শারীরিক, মানসিক বা সামাজিক দুরবস্থার এক অনুষঙ্গ। মাদকদ্রব্য গ্রহণ ব্যক্তিক, পারিবারিক ও সামাজিক জীবন ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে এনে দাঁড় করায়। কেউ খেয়ে, শ্বাসে টেনে, কেউবা ইঞ্জেকশনের মাধ্যমে শিরা বা ধমনিপথে মাদকদ্রব্য গ্রহণ করে থাকে। সিরিঞ্জের মাধ্যমে পুনঃপুন মাদকদ্রব্য গ্রহণের ফলে রক্তনালিতে কিছু ভাস্কুলার জটিলতা দেখা দিতে পারে। শিরায় যারা মাদকদ্রব্য গ্রহণ করেন, বারবার শিরা ছিদ্র করায় এবং সেইসঙ্গে মাদকদ্রব্যের সংস্পর্শে শিরার অন্তঃপ্রাচীর ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ইনফ্লামেশন বা ফুলে ওঠায় শিরার লুমেন বা অন্তঃপথ চিকন থেকে চিকনতর হতে থাকে। এক সময় ইঞ্জেকশন নেওয়ার মতো শিরা শরীরে খুঁজে পাওয়া মুশকিল হয়ে পড়ে। তখন অভ্যস্ততার কারণে মাদকদ্রব্য গ্রহণকারী ব্যক্তি কুচকির কাছে অপেক্ষাকৃত বড় শিরা বা ধমনিতে ইঞ্জেকশনের মাধ্যমে মাদকদ্রব্য নেওয়া শুরু করেন। যেহেতু শিরা থেকে ধমনিতে রক্তের চাপ বেশি থাকে, সেই কারণে ধমনিতে বারবার ইঞ্জেকশন নেওয়ায় ধমনিপ্রাচীর ভীষণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। উচ্চ রক্তচাপের কারণে রক্ত ধমনির বাইরে বের হয়ে আসে। ওই জায়গায় একটি বেলুনসদৃশ লিশন তৈরি করে, যাকে বলে সিউডো-এন্যুরিজম। ধমনি ছাড়া শিরায়ও সিউডো-এন্যুরিজম তৈরি হতে পারে।


উপসর্গ : ইঞ্জেকশন পরবর্তীকালে কুচকির কাছের জায়গা ফুলে উঠতে থাকে এবং তাতে এক ধরনের কম্পন অনুভূত হয়। পর্যায়ক্রমে এটি বন্ধ হয়ে যেতে পারে। ফোলা স্থানে লাল বর্ণ ধারণ করে ব্যথা অনুভূত হতে পারে, এমনকি এটি ভয়ঙ্কর রূপও ধারণ করতে পারে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও