চীন ও তাইওয়ান: কার কেমন সামরিক সক্ষমতা

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০৪ আগস্ট ২০২২, ১৬:৪৩

ইউক্রেন যুদ্ধ আর বিশ্বজুড়ে অর্থনীতির মন্দাবস্থার মধ্যে এক সপ্তাহ ধরে আলোচনায় তাইওয়ান। মার্কিন কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদের স্পিকার ন্যান্সি পেলোসির বিতর্কিত তাইওয়ান সফর নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে উত্তেজনা চলছে। পেলোসির তাইওয়ান সফরের আগে থেকে ওয়াশিংটনকে নানা হুমকি দিচ্ছিল বেইজিং। বুধবার পেলোসির তাইওয়ান সফর শেষ হওয়ার পর বৃহস্পতিবার তাইওয়ানের চারপাশ ঘিরে এযাবৎকালে সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া শুরু করেছে চীন। এর মধ্য দিয়ে কূটনৈতিক উত্তেজনা সামরিক সংঘাতে রূপ নেওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। কেউ কেউ শিগগির এ সংঘাত শুরুর ব্যাপারে সতর্ক করছেন।


কিন্তু সামরিক শক্তিতে কার সক্ষমতা কত? ২০২২ সালে গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ারের (জিএফপি) র‍্যাঙ্কিংয়ে ১৪২টি দেশের মধ্যে সামরিক বাহিনীর সক্ষমতার তালিকায় চীনের অবস্থান ৩ নম্বরে। আর তাইওয়ানের অবস্থান ২১ নম্বরে।


এদিকে যুক্তরাজ্যের দ্য এক্সপ্রেসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, তাইওয়ানের সঙ্গে তুলনায় চীনের সামরিক ক্ষমতা অনেক বেশি। দ্য মিলিটারি ব্যালেন্স নামে একটি প্রতিষ্ঠানের ২০২২ সালে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে দেখা যাচ্ছে, চীনের সামরিক সক্ষমতা এত বেশি যে ভবিষ্যতে যেকোনো সংঘাত শুরু হলে এর বহুবিধ সুবিধা পাবে বেইজিং। তাইওয়ানের পক্ষে কুলিয়ে ওঠা হবে মুশকিল।


পিপলস লিবারেশন আর্মি বা পিএলএ নামে পরিচিত চীনের সামরিক বাহিনীতে এখন সক্রিয় সেনার সংখ্যা ২০ লাখ। অপর দিকে তাইওয়ানের সেনা বড়জোর ১ লাখ ৬৯ হাজারের মতো। অপর দিকে বেইজিংয়ের পদাতিক বাহিনীর সেনাসংখ্যা ৯ লাখ ৬৫ হাজার। তাইওয়ানের পদাতিক বাহিনীতে সদস্য আছেন ৯৪ হাজার। তাইওয়ানের জন্য বড় হুমকি চীনের নৌবাহিনী। চীনের নৌবাহিনীর সদস্য ২ লাখ ৬০ হাজার। এদিকে তাইওয়ানের নৌবাহিনীর সদস্যসংখ্যা মোটে ৪০ হাজার।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও