You have reached your daily news limit

Please log in to continue


দেশীয়-বৈশ্বিক সংকটে স্থবির অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড

দেশের অর্থনীতিতে টাকার প্রবাহ বাড়ানোর হার কমে গেছে। গত চার অর্থবছরের মধ্যে গত অর্থবছরেই টাকার প্রবাহ সবচেয়ে বেশি কমেছে।


টাকার প্রবাহ কমায় বিশেষ করে ক্ষুদ্র পুঁজির উদ্যোক্তারা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। করোনার পর আন্তর্জাতিক বাজারে চাহিদা বাড়ায় পণ্যের দাম এক দফা বেড়েছে।

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে আরও এক দফা বেড়েছে। এতে বেড়ে গেছে আমদানি ব্যয়। বাড়তি আমদানি ব্যয়ের কারণে ডলারের দাম বাড়ছে হুহু করে।

চড়া দামেও এখন ডলার মিলছে না। ফলে অনেক পণ্যের আমদানির এলসি খোলা যাচ্ছে না। ডলার সাশ্রয়ে লোডশেডিংয়ের কারণে উৎপাদনে কমে যাচ্ছে।

এতে শিল্পের ব্যয় বেড়ে যাচ্ছে। এ পরিস্থিতি চলতি অর্থবছরজুড়ে বিরাজ করবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এদিকে বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধির হার চলতি বছরেও কমবে বলে আইএমএফ আভাস দিয়েছে। এসব কারণে উদ্যোক্তারাও অনেকে হাত গুটিয়ে বসে আছেন। শুধু আগের প্রতিষ্ঠানগুলোকেই সচল রাখছেন। এসব দেশীয় ও বৈশ্বিক অস্থিরতার কারণে দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড স্থবির হয়ে পড়েছে।

সূত্র জানায়, অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বাড়াতে হলে টাকার প্রবাহ বাড়াতে হয়। এতে উদ্যোক্তাদের হাতে টাকা গেলে তারা শিল্প স্থাপন করে। মানুষের কর্মসংস্থান বাড়ে। বৃদ্ধি পায় উৎপাদন। এসব পণ্যের স্থানান্তরের কাজে আরও মানুষের সম্পৃক্ততা বাড়ে। যা অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে বাড়িয়ে দেয়। একই সঙ্গে মানুষের হাতে টাকা গেলে তাদের ক্রয় ক্ষমতা বাড়ে। কিন্তু করোনার সময় থেকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাজারে টাকার প্রবাহ বাড়ানোর নীতি গ্রহণ করে। কিন্তু লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী বাড়ানো সম্ভব হচ্ছে না। গত অর্থবছরেও টাকার প্রবাহ লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী বাড়েনি। উলটো গত চার বছরের মধ্যে সবচেয়ে কম বেড়েছে। গত অর্থবছরে টাকার প্রবাহ বেড়েছে ৯ দশমকি ৪৩ শতাংশ। লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১৫ শতাংশ বাড়ানোর।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন