কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

সীতাকুণ্ডে আগুন: এখনও ক্ষতিপূরণ পাননি অনেকে

বাংলা ট্রিবিউন সীতাকুণ্ড প্রকাশিত: ০৩ আগস্ট ২০২২, ২১:৫৫

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে বিএম কনটেইনার ডিপোতে অগ্নিকাণ্ড ও বিস্ফোরণের ঘটনার দুই মাস হতে চললেও আহতদের অনেকে এখনও প্রতিশ্রুত ক্ষতিপূরণের টাকা পাননি। তাদের অনেকেই প্রয়োজনীয় সকল কাগজপত্র জমা দেওয়ার পরেও অপেক্ষার প্রহর গুনছেন। ডিপো কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এখনও ৫০-৬০ জনের মতো দগ্ধ ব্যক্তিকে ক্ষতিপূরণ দেওয়া বাকি আছে।


বুধবার (৩ আগস্ট) ক্ষতিপূরণের সবশেষ খোঁজ-খবরে জানা যায়, দগ্ধ ও হতাহতদের ১০ ধরনের কাগজপত্র জমা দিতে বলেছে বিএম ডিপো কর্তৃপক্ষ। সেগুলো হলো— চিকিৎসা সংক্রান্ত সকল কাগজপত্র, ডিপোতে নিয়ে যাওয়া মালামালের ডেলিভারি চালান, বিল অফ এন্ট্রি, এক্সপোর্টের মাল হলে গার্মেন্টসের প্রত্যয়নপত্র, ইমপোর্টের মাল হলে ট্রান্সপোর্ট এজেন্সির প্রত্যয়নপত্র, গাড়ির ড্রাইভিং লাইসেন্স, মারা গেলে মৃত্যু সনদ, ওয়ারিশ সনদ, প্রত্যেক ওয়ারিশের জাতীয় পরিচয়পত্র/জন্ম নিবন্ধন সনদ, ক্ষমতা অর্পণ/প্রত্যয়নপত্র ও এক কপি করে মৃত ব্যক্তি ও ওয়ারিশগণের/আহত বা দগ্ধ ব্যক্তির ছবি।


এদিকে, ক্ষতিগ্রস্ত অনেকে বেশিরভাগ কাগজ দিলেও এক ‘প্রত্যয়নপত্র’ নিয়ে আছেন বিপাকে। ডিপো কর্তৃপক্ষ বিষয়টি আমলে নিতে চাইছে না বলে অভিযোগ করেছেন তাদের।


এখন পর্যন্ত কতজন সকল কাগজপত্র জমা দিয়েছেন, কতজন আংশিক জমা দিয়েছেন এবং কতজন কোনও কাগজ জমা দেননি— এসব তথ্য জানাতে পারেনি বিএম ডিপো কর্তৃপক্ষ। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ছুটিতে থাকায় আগামী সপ্তাহের শেষ নাগাদ এসব তথ্য জানা যেতে পারে বলে জানিয়েছে একাধিক সূত্র।


খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ডিপো কর্তৃপক্ষের কাছে প্রয়োজনীয় এসব কাগজপত্রের মধ্যে এক্সপোর্টের মালামালের ক্ষেত্রে গার্মেন্টসের প্রত্যয়নপত্র এবং ইমপোর্টের মালের ক্ষেত্রে ট্রান্সপোর্ট এজেন্সির প্রত্যয়নপত্র নিয়ে বিপাকে পড়েছেন দগ্ধ কয়েকজন। সংশ্লিষ্ট গার্মেন্টস ও ট্রান্সপোর্ট এজেন্সি না দেওয়ায় তারা ওইসব কাগজ ডিপোতে জমা দিতে পারছে না বলে জানিয়েছেন তারা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও