আইপিএলের মালিকদের যে পরিকল্পনা বদলে দিতে পারে ক্রিকেটকে

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০২ আগস্ট ২০২২, ২০:০৮

বিপ্লব? আইপিএলের দৃষ্টিকোণ থেকে তা বলাই যায়। কিন্তু আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের দৃষ্টিকোণ থেকে বিষয়টি শঙ্কার। আইপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলো বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন টি-টোয়েন্টি ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টে দল কিনছে। আইপিএলের দল কলকাতা নাইট রাইডার্সের প্রধান নির্বাহী ভেঙ্কি মাইসোর এর পেছনের কারণটা জানিয়েছেন ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ‘দ্য টেলিগ্রাফ’কে। শুধু মৌসুম এলেই নয়, ক্রিকেটারদের সারা বছরের জন্য চুক্তিবদ্ধ রাখতে চায় নাইট রাইডার্স। যে চিন্তা বাস্তবায়িত হলে ক্রিকেটের চিরায়ত মানচিত্র বদলে যেতে পারে।


করোনাভাইরাস মহামারি শুরুর আগে ২০১৯ সালে আইপিএলের ব্র্যান্ড মূল্য ছিল প্রায় ৫৫ হাজার ১৯০ কোটি টাকা। করোনা মহামারির আঁচ কমে আসায় আইপিএলও ফিরে এসেছে ভারতে। দর্শকেরাও ফিরেছেন গ্যালারিতে। এতে আইপিএলের বাজারমূল্য যে আরও বাড়বে, তাতে সন্দেহ নেই। আইপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজি দলগুলো এরই মধ্যে দেশের বাইরে বিস্তৃত করেছে তাদের ব্যবসা। দক্ষিণ আফ্রিকা ও যুক্তরাষ্ট্র—যেখানে ফ্র্যাঞ্চাইজি টি-টোয়েন্টি লিগ এখনো শুরুই হয়নি, সেখানেও দল কিনে ফেলেছে আইপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলো।



একটি ফ্র্যাঞ্চাইজির যখন তিন-চারটি দেশের ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে দল থাকবে, সব দলে খেলানোর জন্য ক্রিকেটারদের সঙ্গে বার্ষিক চুক্তি করাটাই সুবিধাজনক। সেই পরিকল্পনার কথাই জানিয়েছেন ভেঙ্কি মাইসোর। বাস্তবে রূপ পেলে যা হবে অনেকটাই ইউরোপের ক্লাব ফুটবলের মতো। তবে এতে নেতিবাচক প্রভাবটা পড়বে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে। বছরজুড়ে যদি ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগগুলোতে খেলতে হয় ক্রিকেটারদের, স্বাভাবিকভাবেই ধকল কমাতে তাঁরা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলা কমিয়ে দেবেন। কারণ আর্থিকভাবে ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে খেলাটাই হবে বেশি লাভজনক। সেটাকে প্রাধান্য দিতে গিয়ে অনেকেই তখন আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের এক বা একাধিক সংস্করণ থেকে অবসরে চলে যাবেন। কমে যাবে দ্বিপাক্ষিক সিরিজের সংখ্যা। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট একটা পর্যায়ে গিয়ে তাই হয়ে যেতে পারে শুধু আইসিসি ইভেন্ট কেন্দ্রিক।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও