বহুদিন থেকেই পেলোসির চোখের বালি বেইজিং

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০২ আগস্ট ২০২২, ১০:৩১

যুক্তরাষ্ট্রের পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদের স্পিকার ন্যান্সি পেলোসি এশিয়া সফর শুরু করেছেন। তবে পূর্বঘোষণা অনুযায়ী, তিনি তাইওয়ান সফরে যাবেন কি না, তা স্পষ্ট করে কিছু জানাননি। তাই বিষয়টি নিয়ে গুঞ্জন ডালপালা মেলেছে। পেলোসির এ সফরে ক্ষুব্ধ চীন। কূটনৈতিক কারণে হোয়াইট হাউসের মাথাব্যথাও কম নয়। পেলোসি বরাবরই চীনের ঘোর সমালোচক। সেই ১৯৮৯ সাল থেকেই পেলোসির চোখের বালি বেইজিং।


বিবিসির এক প্রতিবেদনে পেলোসির চীন বিরোধিতার অতীত তুলে ধরা হয়েছে। এতে বলা হয়, বেইজিংয়ে সরকারবিরোধী বিক্ষোভ দমনের দুই বছর পর ১৯৯১ সালে পেলোসি তিয়ানেনমেন স্কয়ার সফর করেন। সেখানে তিনি নিহত বিক্ষোভকারীদের প্রতি সম্মানসূচক ব্যানার প্রদর্শন করেন। সে সময় চীন সরকার পেলোসির প্রতি প্রকাশ্যেই ক্ষোভ প্রদর্শন করে। একসময় চীন পেলোসিকে ‘মিথ্যা ও বিভ্রান্তিপূর্ণ তথ্যে ভরপুর’ বলেও নাম দেয়।


চীনের কাছে স্বশাসিত তাইওয়ান বিচ্ছিন্ন এক প্রদেশ। তাইওয়ানের স্বাধীনতাকে স্বীকৃতি না দিতে অন্য দেশের ওপরও চাপ প্রয়োগ করেছে চীন। তাইওয়ানকে একীভূত করতে শক্তি প্রদর্শন করেছে চীন। তাই চীনবিরোধী পেলোসির তাইওয়ান সফরকে স্বাভাবিকভাবে নিতে পারছে না চীন। দেশটি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছে পেলোসির তাইওয়ান সফরে পরিস্থিতি ভয়ংকর হতে পারে।


চীন-তাইওয়ান নিয়ে যত কথা


যুক্তরাষ্ট্রের আগামী প্রেসিডেন্ট হিসেবে ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসের পর ন্যান্সি পেলোসির নামই বেশি উচ্চারিত হচ্ছে। আর পেলোসি যদি তাইওয়ান সফরে যান, তাহলে পূর্বসূরি নিউট গিংরিচের পর তিনিই সবচেয়ে জ্যেষ্ঠ মার্কিন রাজনীতিবিদ হিসেবে তাইওয়ান সফরে নাম লেখাবেন। ১৯৯৭ সালে নিউট দেশটি সফর করেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও