কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম আর্থিক ও মানসিক স্বাচ্ছন্দ্য ক্ষতিগ্রস্ত করছে: গবেষণা

একসময় আমাদের হাতে থাকা মুঠোফোনটির মূল কাজ ছিল যোগাযোগ করা কিন্তু এখন আর শুধু যোগাযোগের জন্য ব্যবহৃত হয় না। ধীরে ধীরে এটি বিনোদনসহ নানান কাজে ব্যবহার হওয়ার পাশাপাশি কেনাকাটার জন্যেও গুরুত্বপূর্ণ একটি মাধ্যম হয়ে দাঁড়িয়েছে। 

একটি স্মার্ট ফোনের পর্দা এখন আর কোনো সুপার শপের চেয়ে কম নয়। পর্দায় এদিক-ওদিক ভেসে বেড়াচ্ছে বহু বিজ্ঞাপন।

এসব প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ বিজ্ঞাপন আমাদের মনে সৃষ্টি করছে অবাস্তব কিছু প্রয়োজন। যে জিনিসটি একজন ব্যক্তির মৌলিক চাহিদা তো দূরের কথা, হয়তো সুদূরতম শখের তালিকাতেও জায়গা পায় না– সেটিকে দেখা যেতে পারে তার অনলাইন শপিং কার্টে। এর কারণ হতে পারে বিজ্ঞাপনের পুনরাবৃত্তি, বিভিন্ন মূল্যছাড়ের লোভাতুর প্রস্তাব, কিংবা বিনামূল্যে ডেলিভারির মতো ঝা চকচকে ভোজবাজি। 

চূড়ান্ত ভোগবাদের এই সময়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারকারীদের খরচের অভ্যাসটা পরিচালিত হচ্ছে তার সামাজিক মাধ্যমে কাটানো জীবনযাত্রা দিয়েই। 

সম্প্রতিকালে ব্যাংকরেট.কমের একটি নতুন গবেষণায় দেখা গেছে, প্রায় অর্ধেক সংখ্যক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারকারী বিভিন্ন স্পনসর করা বিজ্ঞাপনের কারণে এমন হুটহাট খরচের দিকে ধাবিত হচ্ছেন।

ছোট-বড় প্রায় সব ব্র্যান্ডই এখন অনলাইনে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করে। 

ব্যাংকরেটের একজন বিশ্লেষক, সারা ফস্টার জানান, আপাতদৃষ্টিতে প্রাত্যহিক জীবনে মানুষের স্বাভাবিক চাহিদা হিসেবে এই পণ্যের বিজ্ঞাপনগুলো প্রচার করা হয়। যে কারণে সাময়িকভাবে পণ্য বা সেবাগুলো অনেক বেশি প্রাসঙ্গিক, অনেক বেশি জরুরি মনে হয়। কিন্তু অর্ডার করার একটা নির্দিষ্ট সময় পরই ক্রেতার খেয়াল হয়, এই খরচটা পুরোপুরি জলে গেলো।

৬৪ শতাংশ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারকারীই এমন বিজ্ঞাপন দেখে আবেগের বশবর্তী হয়ে কেনাকাটা করে অন্তত একবার হলেও আফসোস করেন। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন