অতিরিক্ত রৌদ্রতাপ থেকে সাবধান!

দৈনিক আমাদের সময় প্রকাশিত: ২৯ জুলাই ২০২২, ১৬:০০

অতিরিক্ত গরমে কোনো ব্যক্তি যদি ঘেমে যান, তার শরীর থেকে তখন প্রচুর পানি ও লবণ বেরিয়ে যায়। ফলে তিনি ক্লান্তি অনুভব করেন। দুর্বলতা দেখা দেয় এবং মাংসপেশিতে ব্যথা অনুভব করেন। এ অবস্থার নাম ‘তাপ নিঃশেষণ’ (Heat exhaustion)। এ অবস্থায় তার শরীর যদি তাপমাত্রা সঠিক মাত্রায় ধরে রাখতে না পারে (তাপ বেশি উঠে যায়), তখন হিট স্ট্রোক করে বসে। কেউ কেউ এ অবস্থাকে ‘সর্দিগর্মি’ বলে থাকেন। সাধারণত দীর্ঘ সময় উষ্ণ আবহাওয়ায় কাজ করলে, ব্যায়াম করলে বা রোদে হাঁটাহাঁটি করলে এ স্ট্রোক হতে পারে। এমনকি উষ্ণ পরিবেশে বসা অবস্থায়ও হিট স্ট্রোক করতে পারে। যদি শরীরের অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস বা তার বেশি ওঠে, তখন মৃত্যু আশঙ্কাও দেখা দেয়।


রোগের আলামত : প্রধানত শরীরে অতিরিক্ত তাপমাত্রায় এ স্ট্রোক করতে পারে। মানসিক অবস্থার পরিবর্তন অর্থাৎ ভারসাম্যহীনতা, বিভ্রান্তি, পাকড়, প্রলাপ, কথার অস্পষ্টতা, বিরক্তি, এমনকি অচেতনতা; ঘামের অবস্থা, যেমন- শুষ্ক গরম, ঠাণ্ডা শীতল, যা চোখে-মুখে দেখা যায়। বমি বমি ভাব। ধকধকানি মাথাব্যথা। চামড়ার রঙ লাল। দ্রুত অগভীর শ্বাস-প্রশ্বাস। হৃদস্পন্দন বেড়ে যাওয়া। বাহুতে ঝিনঝিন করা ইত্যাদি এ রোগের অন্যতম উপসর্গ। মনে রাখার সুবিধার্থে উল্লিখিত আলামতগুলোকে ইংরেজি বর্ণমালায় একত্রে ‘BE FASt’ বলা যেতে পারে। যেমন- B= Balance (ভারসাম্য), E=Eyes (চোখ), F= Face (মুখ), A=Arm (বাহু), S= Speech (কথা), T=Temparature (তাপ)। হিট স্ট্রোকের ক্ষেত্রে এসব উপসর্গ মনে রেখে তাড়াতাড়ি (BE FASt) ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও