মসলাবিহনে মহা কামনার অমৃত স্বাদ

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২৯ জুলাই ২০২২, ১৩:৪০

ইলিশ নিয়ে লিখতে বসলে কোত্থেকে শুরু করব আর কোথায় শেষ করব, তা–ই নিয়ে ধন্দে পড়তে হয়। ইলিশ যেন আজ বাঙালির জাত্যভিমানের প্রতীক। অথচ ১৭১১ সালে লেখা রামেশ্বর চক্রবর্তীর ‘শিবায়ন’–এর আগে ইলিশ নিয়ে কোনো উচ্চবাচ্যই ছিল না।


এরও ১১০ বছর বাদে ভারতচন্দ্র রায়গুণাকরের ‘অন্নদামঙ্গল’ কাব্যে কাশীর গঙ্গায় ইলিশ পাওয়ার কথা জানা যায়। এরপর ১৮৯৭ সালের ‘কষ্টিপাথর’ নাটকে মেলে ইলিশের উল্লেখ। তার পর থেকে এখন অবধি ইলিশ নিয়ে যা লেখা হয়েছে, আর কোনো মাছ নিয়ে কোনো দেশে এত হয়েছে কি না সন্দেহ। তবে ইলিশ নিয়ে কেবল বাঙালির নয়; বরং অন্যদের আদিখ্যেতা কম নয়। উড়িয়ারা তো বলেই থাকে, ‘মাছ খাইবি ইলিশি, চাকরি করিবি পোলিসি।’ সিন্ধিদের ইলিশপ্রীতিও সাংঘাতিক। তারা কখনোই টুকরা করে ইলিশ রাঁধে না; বরং আস্ত ইলিশ ফ্রাই করে। জামাই এলে আপ্যায়ন করে ইলিশের ডিম দিয়ে। আর অন্ধ্রপ্রদেশের লোকজন এতটাই ইলিশপাগল, তা খাওয়ার জন্য যেকোনো কিছুই বন্ধক রাখতে প্রস্তুত। এমনকি তারা মনে করে, নিজের বিয়ে পর্যন্ত বন্ধক দিয়েও ইলিশ খাওয়া উচিত।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও