কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

দেশে আসছে না বড় অংকের রফতানি আয়

বণিক বার্তা রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো প্রকাশিত: ২৭ জুলাই ২০২২, ০৭:৪৮

রফতানীকৃত পণ্যের বিপরীতে যে পরিমাণ আয় দেশে আসার কথা তা আসছে না। ব্যাপক ব্যবধান থেকে যাচ্ছে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) রফতানি পরিসংখ্যান ও বাংলাদেশ ব্যাংকের রফতানি আয়ের তথ্যে। প্রতিষ্ঠান দুটির প্রায় তিন বছরের পরিসংখ্যান বিশ্লেষণে দেখা যাচ্ছে, এ সময় রফতানীকৃত পণ্যের বিপরীতে অপ্রত্যাবাসিত অর্থের পরিমাণ ক্রমেই বেড়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কভিডের প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত ক্রেতা ও রফতানিকারকের বাণিজ্য বিরোধের অনেক ঘটনা ঘটেছে। এর সঙ্গে সঙ্গে রফতানির বিপরীতে মূল্য হ্রাসের ঘটনাও বেড়েছে। আবার ঋণপত্রের বিপরীতে অর্থ পরিশোধের সময়সীমাও বেড়ে গিয়েছে। এ সবকিছুরই প্রতিফলন দেখা যাচ্ছে রফতানির বিপরীতে প্রত্যাবাসিত অর্থের পরিসংখ্যানে।


নিয়মিতভাবেই রফতানির উদ্দেশ্যে জাহাজীকৃত পণ্যের পরিসংখ্যান প্রকাশ করে ইপিবি। আর সে রফতানির বিপরীতে আয় প্রকাশ করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বাণিজ্যসংশ্লিষ্ট ও বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাণিজ্য বিরোধের প্রেক্ষাপটে মূল্য হ্রাসের কারণে এ দুই পরিসংখ্যানে পার্থক্য থাকতেই পারে। সেক্ষেত্রে রফতানির বিপরীতে প্রত্যাবাসিত অর্থের পরিমাণও কম হতে পারে। তবে তা কোনোভাবেই ১০ শতাংশের বেশি হওয়ার সুযোগ নেই। আবার অর্থ পরিশোধের সময়সীমাও বাড়তে পারে। তবে তা নির্ধারিত সময়ে সমন্বয় হয়ে যায়। সব মিলিয়ে রফতানির বিপরীতে অর্থ প্রাপ্তির পার্থক্য খুব বেশি হওয়ার সুযোগ নেই। তবে পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে ক্রেতা ও রফতানিকারকদের যোগসাজশে অর্থ পাচারের ঘটনা ঘটতে পারে। সবকিছুর প্রভাবে পণ্য রফতানি ও প্রাপ্ত অর্থের পার্থক্য বেড়েই চলেছে। ব্যাংকের পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ অনুযায়ী তিন বছরে রফতানির বিপরীতে অপ্রত্যাবাসিত বা অপ্রাপ্ত অর্থের হার ১৩ শতাংশেরও বেশি।


ইপিবি ও বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান বিশ্লেষণে দেখা গিয়েছে, ২০১৯-২০ অর্থবছরে রফতানি হয়েছে ৩ হাজার ৩৬৭ কোটি ডলারের। যদিও অর্থ এসেছে ২ হাজার ৯৯৬ কোটি ডলার। এ হিসাবে রফতানিতে অপ্রত্যাবাসিত অর্থ রয়ে গিয়েছে ১১ শতাংশের বেশি। ২০২০-২১ অর্থবছরে রফতানি হয়েছে ৩ হাজার ৮৭৫ কোটি ডলারের পণ্য। এর বিপরীতে এসেছে ৩ হাজার ৩৯৬ কোটি ডলার। এ হিসাবে রফতানি ও প্রত্যাবাসিত অর্থের পার্থক্য ১২ শতাংশের বেশি। ২০২১-২২ অর্থবছরের প্রথম নয় মাসে রফতানি হয়েছে ৩ হাজার ৮৬০ কোটি ডলারের পণ্য। এর বিপরীতে এসেছে ৩ হাজার ১৬১ কোটি ডলার। এ হিসাবে রফতানি ও প্রত্যাবাসিত অর্থের পার্থক্য ১৮ শতাংশ।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও