সোহেল তাজের ফেসবুক স্ট্যাটাস ও কিছু কথা

www.ajkerpatrika.com জাহীদ রেজা নূর প্রকাশিত: ২৫ জুলাই ২০২২, ১১:৫৪

ভেবেছিলাম দেশের বিভিন্ন স্থানে ছাত্রলীগের সদস্যদের বেশুমার অনৈতিক কর্মকাণ্ড নিয়ে লিখব। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রী নির্যাতনের বিভীষিকার জন্ম দিয়েছে যারা, তাদের পরিচয় ছাত্রলীগ। স্থানীয়ভাবে নানা অপকর্মের সঙ্গে ছাত্রলীগের সদস্যদের নাম উঠে আসছে। ছাত্রলীগের সদস্যদের এই নৈতিক পতনের কারণ খুঁজতে হবে তাদের আদর্শহীনতার মধ্যে। যে ঐতিহ্য ও সংগ্রামের ইতিহাস রয়েছে এই ছাত্রসংগঠনটির এবং যে সংগ্রাম ও ইতিহাসের জন্ম দিয়েছে আওয়ামী লীগ, সেই ঐতিহ্য, ইতিহাস, সংগ্রাম সম্পর্কে ধারণা থাকলে তারা এই সব অপকর্ম করে বেড়াতে পারত না। মুশকিল হলো, এখন ছাত্ররাজনীতি বা রাজনীতি করতে হলে আদর্শের চেয়ে পেশিশক্তি বা ট্যাঁক-শক্তির প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে। ফলে দলের মধ্যে আদর্শের চেয়ে ক্ষমতা প্রদর্শনের প্রবণতা বাড়ছে। বাংলাদেশের যেকোনো রাজনৈতিক দলের ও ছাত্রসংগঠনের মধ্যে নৈতিকতা কমে যাচ্ছে, কমে যাচ্ছে পড়াশোনা, কমে যাচ্ছে সাধারণ জনগণের সঙ্গে সংলগ্নতা। তাতে যা হওয়ার ছিল, সেটাই ঘটেছে।



এ বিষয়টি নিয়ে যখন লিখতে বসেছি, তখন হঠাৎ করে তাজউদ্দীন আহমদের ছেলে বাংলাদেশের একসময়ের প্রতিমন্ত্রী ও সংসদ সদস্য সোহেল তাজের একটি ফেসবুক মন্তব্য চোখে পড়ল। ফেসবুকে সোহেল তাজের উত্থাপিত বিষয়টি খুবই সংগত। বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের জন্মবার্ষিকীতে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে ফেসবুকে একটি পোস্ট আশা করেছিলেন তিনি। পরে আওয়ামী লীগের ফেসবুক পেজে তাজউদ্দীন আহমদকে নিয়ে একটি পোস্ট দেওয়া হয়। সোহেল তাজের স্ট্যাটাসের উত্তরে একটা ব্যাখ্যাও দেওয়া হয়।



সোহেল তাজের মন্তব্যের পর আওয়ামী লীগ তাদের ফেসবুক পেজে তাজউদ্দীন আহমদকে স্মরণ করেছে, তাতে তাজউদ্দীন আহমদের শুধু নয়, দল হিসেবে আওয়ামী লীগেরও সম্মান বাড়ল। দলের একজন শক্তিমান সদস্য, যিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পার্শ্বচর ছিলেন, তাঁকে ঠিকভাবে স্মরণ করা হলে নতুন প্রজন্ম আমাদের সংগ্রামের ইতিহাসের একজন মূল চরিত্রের সঙ্গেও পরিচিত হতে পারে, এ কথা ভুলে গেলে চলবে কী করে?

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও