ডার্ক নেটের দুনিয়ায়

কালের কণ্ঠ প্রকাশিত: ২৪ জুলাই ২০২২, ১৪:০২

ইন্টারনেটের একটি ক্ষুদ্র অংশেই বেশির ভাগ ব্যবহারকারী বিচরণ করে থাকেন। সবার জন্য উন্মুক্ত ওয়েবসাইট এবং ওয়েবসেবার মধ্যেই তাঁরা থাকেন সীমাবদ্ধ। সেগুলো খুঁজে বের করাও সহজ। সার্চ ইঞ্জিনের মাধ্যমে কিছু মূল শব্দ সার্চ করেই প্রয়োজনীয় ওয়েবসাইটে পৌঁছে যান তাঁরা।


সার্চ ইঞ্জিনগুলো প্রতিনিয়ত নতুন-পুরনো সব ওয়েবসাইটকে নজরদারিতে রাখে, সেখানে যুক্ত হওয়া নিত্যনতুন কনটেন্টকে তুলে রাখে তাদের ডাটাবেইসে, যাতে নতুন ব্যবহারকারীদের সার্চে তা যুক্ত হয়ে যায়। কিন্তু মজার বিষয়, ইন্টারনেটের এ অংশটি খুবই ছোট। ধারণা করা হয়, প্রায় ৮০ থেকে ৯০ শতাংশ তথ্য থাকে মূল ইন্টারনেটের বাইরে, ডিপ ও ডার্ক ওয়েবে। যেখানে সার্চ ইঞ্জিনের হাত পৌঁছায় না, ব্যবহারকারীদের কোনোভাবেই সেটা সার্চের মাধ্যমে খুঁজে পাওয়ার উপায় নেই। শুধু যাঁরা জানেন ডার্ক ওয়েবের কোন ঠিকানায় তাঁদের কাঙ্ক্ষিত সেবা ও তথ্য রয়েছে, তাঁরাই সেটি খুঁজে বের করতে পারেন।


সার্চ ইঞ্জিন ও পাবলিক ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব


সার্চ ইঞ্জিনের মূল কাজ ইন্টারনেটে প্রকাশিত তথ্যগুলো একটি ডাটাবেইস তৈরি। যাতে প্রসঙ্গ অনুযায়ী ব্যবহারকারীরা সঠিক ওয়েবসাইট খুঁজে নিতে পারেন। সে জন্য সার্চ ইঞ্জিনগুলো প্রতিনিয়ত ওয়েবসাইটগুলোর কনটেন্ট পরীক্ষা করে থাকে, নতুন কি যুক্ত হচ্ছে বা বাতিল হয়ে গেছে। ওয়েবসাইট ডিজাইনাররা সার্চ ইঞ্জিনের কাজটি সহজ করার জন্য তাঁদের সাইটে কী কী আছে তার একটি তালিকা সার্চ ইঞ্জিনের জন্য আলাদা করে তাঁদের সাইটে যুক্ত করে থাকেন।


এ ছাড়া বর্তমানের সার্চ ইঞ্জিনগুলো ভিডিও, অডিও এবং ছবি বিশ্লেষণ করে সেগুলোও সার্চের অংশ হিসেবে দেখিয়ে থাকে, অথবা কোনো সার্ভারে থাকা অন্যান্য ডাউনলোডযোগ্য ফাইলও এভাবে সার্চ করা যায়। এর জন্য তারা ব্যবহার করে থাকে ইনডেক্সিং প্রগ্রাম। ইদানীং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাও ব্যবহার করা হচ্ছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও