You have reached your daily news limit

Please log in to continue


পরিবহন খাতে জ্বালানির ব্যবহার কমানোর চিন্তা

চলমান জ্বালানি ও বিদ্যুৎ সংকট কাটাতে সরকার একগুচ্ছ সাশ্রয়ী উদ্যোগ নিয়েছে। সাময়িকভাবে ডিজেলভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ, এলাকাভিত্তিক সূচি ধরে লোডশেডিং এবং শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ (এসি) যন্ত্রের ব্যবহারে লাগাম টেনে ধরা হয়েছে। তবে সরকারের এসব উদ্যোগে খুব বেশি জ্বালানির সাশ্রয় হচ্ছে না বলে মনে করেন সংশ্নিষ্টরা। তাই নতুন কিছু উদ্যোগের বিষয়ে ভাবছে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়। বিশেষ করে পরিবহন খাতে জ্বালানির ব্যবহার কমিয়ে আনার চিন্তা চলছে। পাশাপাশি লোডশেডিংয়ের বিষয়েও নতুন পরিকল্পনা নেওয়া হতে পারে। চলতি সপ্তাহের শেষে বা আগামী সপ্তাহে এ বিষয়ে ঘোষণা আসতে পারে। চাহিদা মেটাতে কম মূল্যে জ্বালানি মিলবে- এমন বাজার খোঁজা হচ্ছে। পরিস্থিতি সামলাতে সর্বশেষ উপায় হিসেবে সহনীয় পর্যায়ে জ্বালানি তেলের মূল্য বাড়ানো হতে পারে। বিদ্যুৎ ও জ্বালানি বিভাগ সূূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদও সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, সপ্তাহ খানেক পর্যবেক্ষণ করে লোডশেডিং নিয়ে পরবর্তী পরিকল্পনা করা হবে। খাত-সংশ্নিষ্টরা বলছেন, ডিজেলের ব্যবহার বন্ধ করে বিদ্যুৎ উৎপাদন কমালে ব্যক্তিগত পর্যায়ে জেনারেটরে ডিজেলের ব্যবহার বাড়বে। যেসব ডিজেলভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ রয়েছে, বিদ্যুৎ না কিনলেও চুক্তি অনুসারে এসব কেন্দ্রের মালিকদের মাসে ১৫০ থেকে ২০০ কোটি টাকা দিতে হবে সরকারকে। দেশে ১০টি ডিজেলভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে বছরে জ্বালানির চাহিদা মোট ডিজেল সরবরাহের ৩-৪ শতাংশ। ফলে সরকারের এ সিদ্ধান্তে খুব বেশি জ্বালানি সাশ্রয় হবে না।

দেশের মোট জ্বালানি তেলের ৭০ শতাংশ ডিজেল (৫০ লাখ টন)। এ ডিজেলের ৭০ শতাংশ পরিবহন খাতে ও ২০ শতাংশ কৃষি খাতে ব্যবহূত হয়। সংশ্নিষ্টরা বলছেন, পরিবহনে জ্বালানি সাশ্রয়ী হলে সুফল মিলবে। সূত্র জানিয়েছে, জ্বালানি তেলের ব্যবহার কীভাবে কমিয়ে আনা যায়, তা নিয়ে কাজ করছে জ্বালানি বিভাগ। বিশেষ করে পরিবহন খাতে ডিজেলের ব্যবহার কমিয়ে আনার বিষয়ে কর্মপরিকল্পনা প্রণয়নের জন্য বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনকে (বিপিসি) মৌখিক নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন