ময়েশ্চারাইজার ও লোশনের ব্যবহার
বয়সের ছাপ সবচেয়ে আগে মুখে পড়ে। মানসিক চাপের প্রতিফলনও তেমন মুখেই দেখা যায় প্রথমে। তাই ত্বকের যতœ নেওয়া খুব জরুরি। বিশেষ করে যাদের ত্বকে আর্দ্রতা কম, তাদের ত্বকের বয়স তাড়াতাড়ি বেড়ে যায়। বয়সের ছাপ এলে প্রথমেই ত্বকে ভাঁজ পড়তে শুরু করে। তাই সারা বছর ত্বক আর্দ্র রাখা জরুরি। বাজারচলতি বিভিন্ন প্রসাধনী ব্যবহার করেন অনেকেই। ত্বক আর্দ্র রাখতে ময়েশ্চারাইজার এবং বডি লোশন দুইয়েরই চল যথেষ্ট। এই দু’টি প্রসাধনী ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। ময়েশ্চারাইজার ত্বকের প্রতিটি কোষে ঢুকে ক্ষত নিরাময় করে। তবে বডি লোশন হালকা। এতে জলের পরিমাণ বেশি থাকায় ত্বকের উপরিতলের ক্ষত নিরাময় করে। আপনাকেই বুঝতে হবে ত্বকের ঠিক কেমন যত্ন প্রয়োজন।
ময়েশ্চারাইজার
বয়স যত বাড়ে, ত্বক সতেজ রাখার তেল গ্রন্থিগুলো তেল উৎপাদন করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলতে শুরু করে। ময়েশ্চারাইজার ত্বকে তেলের ভারসাম্য বজায় রাখে। এটি রোদের প্রভাবে ত্বকের ক্ষতি হওয়া থেকেও রক্ষা করে। অতিরিক্ত তৈলাক্ত ত্বক হলে তেলহীন ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন।
- ট্যাগ:
- লাইফ
- লোশন
- ঘরোয়া ময়েশ্চারাইজার
- ময়েশ্চারাইজার