কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

অকালমৃত্যুর ঝুঁকি কমাতে চান? রোজ কতটা পরিমাণ নুন খাওয়া নিরাপদ

আনন্দবাজার (ভারত) প্রকাশিত: ১১ জুলাই ২০২২, ১৫:০২

নুন স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকারক। অতিরিক্ত নুন যেমন খাবারকে বিস্বাদ করে তোলে তেমনই ক্ষতি করে শরীরেরও। উচ্চ রক্তচাপ, হার্টের সমস্যা, কিডনির সমস্যা সহ-নানা অসুখ নুনের হাত ধরেই বাসা বাঁধে শরীরে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বা ‘হু’-এর মত অনুযায়ী, প্রত্যেক দিনের খাবারে নুনের মাত্রা প্রয়োজনের চেয়ে একটু বেশি হলে সেটাও স্বাস্থ্যের পক্ষে যথেষ্ট ক্ষতিকর। ‘ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিস’-এর গবেষণা বলছে, যাঁদের খাবারে নুনের পরিমাণ বেশি থাকে তাঁদের অকাল মৃত্যুর ঝুঁকি প্রায় ২৮ শতাংশ বেড়ে যায়।


বেশি পরিমাণে সোডিয়াম এবং তুলনায় কম পরিমাণে পটাশিয়াম খেলে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা দেখা দেয়। প্রত্যেক দিনের সোডিয়ামের পরিমাণে ৫ গ্রাম বেঁধে দিলে প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে হৃদ্‌রোগ, স্ট্রোক এবং কিডনির সমস্যা কমে যেতে পারে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, রোজকার খাবারে নুনের পরিমাণ কমালে প্রত্যেক বছর প্রায় ২৫ লক্ষ জীবন বাঁচানো সম্ভব।


‘হু’-এর মতে বিশ্বজুড়ে মানুষের নুন খাওয়ার প্রবণতা বেড়ে গিয়েছে। বিশেষ করে প্রক্রিজাত খাবার খাওয়ার ঝোঁক বেড়েছে বেশি পরিমাণে। শরীরে জল ধরে রাখা নুনের বিশেষ বৈশিষ্ট্য। নুনের পরিমাণ বেড়ে গেলে শরীরে অতিরিক্ত জল জমে যায়, এতে ব্রেন স্ট্রোকের ভয় থেকে যায়। মূত্রের মাধ্যমে বা়ড়তি নুন শরীর থেকে বেরিয়ে যায়। তবে কিডনির কোনও সমস্যা থাকলে সেই বাড়তি নুন শরীর থেকে বেরোতে না পেরে মারাত্মক বিপদের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। অতিরিক্ত নুনে ক্ষয়ে যেতে থাকে হাড়ের ক্যালশিয়াম। অস্থিসন্ধি ও হাড়ের নানাবিধ অসুখে প্রত্যক্ষ ভাবে নুনের ভূমিকা আছে।


তাই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, নুনের পরিমাণ যেমন কমে গেলে সমস্যা, তেমনই তা বেড়ে গেলেও শরীরে প্রভূত ক্ষতি। তাই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মত অনুযায়ী, প্রতি দিন দু’গ্রাম অথবা আধ চা চামচের মধ্যেই সীমাবদ্ধ রাখুন নুনের পরিমাণ। এড়িয়ে চলুন কাঁচা নুনও।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও