প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া পালিয়ে যাওয়ার পর কী হবে শ্রীলঙ্কায়

প্রথম আলো শ্রীলঙ্কা আলতাফ পারভেজ প্রকাশিত: ০৯ জুলাই ২০২২, ২০:২৭

শ্রীলঙ্কায় প্রাসাদ ছেড়ে সদ্য পালিয়ে যাওয়া প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপক্ষকে একসময় সিংহলিরা ভালোবেসে ‘টারমিনেটর’ বলত। তামিলদের বিদ্রোহকে ধুলায় মিশিয়ে দিয়ে গোতা এই ভালোবাসা পেয়েছিলেন। কিন্তু এক যুগ পর সেই টারমিনেটরকে চোরের মতো লুকিয়ে প্রাসাদ ছেড়ে পালাতে হলো। তার আগে মাহিন্দা ও বাছিলকেও তাড়িয়েছে জনতার চাপ। একে ইতিহাসের ট্র্যাজেডি বলা হবে—নাকি প্রহসন; সে বিষয়ে বিতর্ক চলছে এখন দক্ষিণ এশিয়াজুড়ে। কিন্তু শ্রীলঙ্কায় বিতর্কের পাশাপাশি নতুন প্রশ্নও উঠেছে—সামনের রাজনৈতিক প্রশাসন কী আদল নেবে? ডলার ও জ্বালানি কোথা থেকে আসবে? কখন আসবে? তাড়ানোর মতো আর তো কোনো টার্গেট নেই।


নেতা নেই যে ‘বিপ্লবে’র


কলম্বোতে ৯ জুলাইয়ের বিপ্লবের নেতৃত্ব কোনো বিরোধী দল দেয়নি। পাঁচ মাস ধরে সেখানে মাঝেমধ্যে বিরোধী দলগুলো রাজপথে টুকটাক নামলেও সর্বশেষ গণসুনামি শুধুই সাধারণ জনতার ডাকে হয়েছে।


শ্রীলঙ্কার এই অভিজ্ঞতা হয়তো দক্ষিণ এশিয়ায় কর্তৃত্ববাদের হাতে ধুঁকতে থাকা অনেক দেশের নাগরিকদের ভাবাবে। পুরোনো রাজনৈতিক তাত্ত্বিকেরাও হয়তো তাঁদের ভাবনাচিন্তাগুলো আরেক দফা উল্টেপাল্টে দেখবেন। মধ্যবিত্ত যে এখনো নাগরিক অভ্যুত্থানের সামর্থ্য রাখে, সেটাই কলম্বোর ছাত্রছাত্রী আর আইনজীবী সংগঠনগুলো দেখাল। গত সপ্তাহেও এদের মিছিলে মাত্র কয়েক শ লোক হতো। কিন্তু এরা কেউ মাঠ ছেড়ে যায়নি। শেষ পর্যন্ত জনতাকে প্রেসিডেন্ট প্রাসাদে ঢোকাতে পেরেছে তারা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও