এবার কাঁচা চামড়ার কদর বাড়বে

বাংলা ট্রিবিউন প্রকাশিত: ০৯ জুলাই ২০২২, ১৫:০২

এবার দেশে পরিবহন খরচ বেড়ে গেছে। সেইসঙ্গে বেড়েছে লবণের দাম। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবতো আছেই। পাশাপাশি চামড়া প্রক্রিয়াজাতে ব্যবহৃত রাসায়নিকের দামও বেড়েছে। শুধু তাই নয়, আগের মতো মৌসুমি ব্যবসায়ীদের হাতে টাকাও নেই। আবার পাওনা টাকা ফেরত পাওয়া নিয়ে এখনও পর্যন্ত খুব একটা ইতিবাচক সাড়া পাননি পোস্তার ব্যবসায়ীরা।


এমনকি ব্যাংকগুলো এবার ট্যানারি মালিকদের ঋণ দিতে আগ্রহী নয়। এসব সত্ত্বেও  এবার কাঁচা চামড়ার কদর বেশি। বিশেষ করে চামড়া রফতানিকারক ব্যবসায়ীদের কাছে চামড়ার চাহিদা বেড়েছে কয়েকগুণ। তথ্য বলছে, গত এক বছরে আন্তর্জাতিক বাজারে চামড়ার গড় মূল্য বেড়েছে ২২ দশমিক ৫০ শতাংশ। একই সময়ে বেড়েছে রফতানির চাহিদাও। রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্য অনুযায়ী, গত অর্থবছর (২০২১-২২) বাংলাদেশ চামড়া খাতে রফতানি থেকে আয় করেছে ১২৫ কোটি মার্কিন ডলার। যদিও এ সময় রফতানির লক্ষ্যমাত্রা ধরা ছিল ১০৩ কোটি ডলার।


অর্থাৎ গত বছর লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ২২ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি চামড়া রফতানি হয়েছে। দেখা যাচ্ছে, চামড়া রফতানিতে প্রবৃদ্ধি হয়েছে আগের বছরের তুলনায় ৩২ দশমিক ২৩ শতাংশ। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যের বিপরীতে রফতানি আয় ধরা হয়েছিল ১১২ কোটি ৪০ লাখ ডলার। এর বিপরীতে অর্জিত হয়েছে ১০২ কোটি ডলার। ২০১৭-১৮ অর্থবছরে রফতানি হয়েছিল ১ হাজার ৮৫ কোটি ডলার। ওই বছর লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় রফতানি আয় কমেছে ৯ দশমিক ২৭ শতাংশ। এর আগের অর্থবছরের তুলনায় কমেছে ৬ শতাংশ।


বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি রফতানি আয় হয় তৈরি পোশাক খাত থেকে। মোট রফতানি আয়ের ৮৪ শতাংশ আসে এই খাত থেকে। যদিও এর বড় অংশই চলে যাচ্ছে ব্যাক টু ব্যাক এলসির আড়ালে আমদানি বাবদ। ফলে প্রকৃত রফতানির পরিমাণ খুব কম। এদিকে চামড়া খাত থেকে দ্বিতীয় সবচেয়ে বেশি রফতানি আয় হয়। এ খাতে ব্যাক টু ব্যাক এলসির পরিমাণ খুবই কম।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও