You have reached your daily news limit

Please log in to continue


শান্তির শহরে গুলি, নিহত আবে

জাপানে আমার দীর্ঘ সময়ের বসবাসে সেই অর্থে রাজনৈতিক কোনো হত্যার ঘটনা চোখে পড়েনি। ১৯৯৫ সালে টোকিও পাতালরেলের কয়েকটি স্টেশনে উগ্রপন্থী ওম শিনরিকিওর চালানো সারিন গ্যাস হামলার ঘটনা মনে পড়ে। তবে দেশটির কোনো রাজনৈতিক নেতা বা বিশেষ কোনো রাজনৈতিক দল সেই হামলার লক্ষ্য ছিল না; বরং কিছুটা বিকারগ্রস্ত সেই উগ্রপন্থীরা নাগরিকদের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি করে নিজেদের ত্রাতা হিসেবে তুলে ধরার ভ্রান্ত চিন্তা থেকে এমন হামলা চালিয়েছিল। এর বাইরে তেমন কোনো রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড গত কয়েক দশকে জাপানে ঘটেনি।

গতকাল শুক্রবার জাপানের নারা শহরে একজন বন্দুকধারীর অতর্কিত হামলায় নিহত হন দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে। তিনি দুবারের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী। জাপানে সবচেয়ে দীর্ঘ সময় ধরে (দুই দফায় প্রায় ৯ বছর) ক্ষমতায় ছিলেন আবে। আগামীকাল রোববার জাপানে পার্লামেন্টে উচ্চকক্ষের নির্বাচন। এ উপলক্ষে নিজ দল লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) একজন প্রার্থীর প্রচার সভায় তিনি ভাষণ দিচ্ছিলেন। এ সময় তাঁর পেছন থেকে গুলি করা হয়। আবেকে হত্যার ঘটনায় ইতিমধ্যে সেই বন্দুকধারী তাৎসুইয়া ইয়ামাগামিকে (৪১) পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। তাৎসুইয়া সাবেক নৌসেনা বলে জানা গেছে।


আবে হত্যাকাণ্ডের পর কোনো কোনো বিশ্লেষক বলছেন, জাপানে গুলি করে ঘটনা শুধু বিরলই নয়, এটি সত্যিকার অর্থে সাংস্কৃতিকভাবে সাদৃশ্যপূর্ণও নয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন